২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১:০৭

জবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি রইছ্উদ্দীন, সাধারণ সম্পাদক ইমরানুল হক

ড. মো. রইছ উদ্‌দীন ও ড. ইমরানুল হক  © সংগৃহীত

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন ২০২৬-এ সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্‌দীন এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. ইমরানুল হক।

সকল পদে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন। 

ঘোষিত ফল অনুযায়ী, সহ-সভাপতি পদে ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া, কোষাধ্যক্ষ পদে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বিলাল হোসাইন নির্বাচিত হয়েছেন।

কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন— অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ আজম খাঁন, মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. শেখ রফিকুল ইসলাম, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ লোকমান হোসেন ও অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জামির হোসেন, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. আয়েশা সিদ্দিকা ডেইজী, ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ ওমর ফারুক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ আবু লায়েক, ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. নাছির আহমাদ, অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক তারেক মুহাম্মদ শামসুল আরেফীন এবং আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান সাদী।

নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী সাখাওয়াত হোসেন, আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আহমদ ইহসানুল কবীর, লোক প্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আয়শা জাহান এবং ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. তারেক বিন আতিক।

নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ড. ইমরানুল হক বলেন,  আমি একাই বিশ্ববিদ্যালয়কে ব্রান্ডে পরিনত করতে সক্ষম হবো না, এখানে আমরা সবাই মিলে প্রচেষ্টা করব আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়কে ভালো অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার। আমরা আমাদের রুটিন দ্বায়িত্বের বাহিরেও ব্যাতিক্রমধরমী উদ্যেগ গ্রহন করব।গত বছরের মতো সামনেও  জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ভর্তি প্রক্রিয়া চালু থাকবে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়কে ব্রান্ডে পরিনত করাই হবে আমাদের কাজ। 

তিনি আরো বলেন, এখনো আগের কমিটিই দ্বয়িত্বে আছে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।  আমরা ২০২৬ সালের ১ তারিখে দ্বায়িত্ব পাওয়ার পর আমাদের পরিকল্পনা গুলো সকলকে জানাব।  

নবনির্বাচিত নেতৃত্বের মাধ্যমে শিক্ষকসমাজের ঐক্য সুদৃঢ় হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়নে গঠনমূলক ভূমিকা রাখবে এমন প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের।