বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বন্ধ করতে চাই না। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজে নিজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী টিকা নিয়েছেন।
দেশের সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশী শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে। যদিও এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সার্বিক শিক্ষার্থীর গ্রাফ নিম্নমুখী।
রাষ্ট্রপতির আহ্বান ও ইউজিসির নির্দেশনা উপেক্ষা করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সান্ধ্যকোর্স চালু রাখলেও বন্ধ করে দিয়েছে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ।
সাম্প্রতিক সময়ে দেশে করোনাভাইরাসের প্রকোপ বেড়েছে। সংক্রমণ বৃদ্ধির ধারায় নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে দৈনিক শনাক্তের হার আবারও ৪ শতাংশ
আটটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডিধারী শিক্ষকের সংখ্যা দশের নীচে। শিক্ষা কার্যক্রম চালু আছে এমন ১৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ে এমফিল ডিগ্রিধারী কোনো শিক্ষক নেই। ১৩টি…
উচ্চশিক্ষায় আকৃষ্ট করতে ব্যর্থ হওয়ায় এক সময় দেশের স্বায়ত্তশাসিত ও সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সংখ্যা ছিল খুবই নগন্য।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের জিএসটি গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রথম মেধা তালিকায় স্থানপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সাক্ষাৎকার ও ভর্তি কার্যক্রম…
শিক্ষার্থীরা বলছেন, ভর্তি পরীক্ষার মতো এত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়া সরাসরি প্রয়োগ করায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (২৩ ডিসেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ২৬ ডিসেম্বর থেকে ৫ পর্যন্ত ২য় মেধাতালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষার্থীদের…
শাবিপ্রবি ভিসি বলেন, গতকালও একাডেমিক একটা মিটিংয়ে ছিলাম। সেখানে বিষয়টা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ই ১ ও ২ জানুয়ারির…