টিকাকেন্দ্রে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে থাকবে ছাত্রলীগ
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আগামী শনিবার (৭ আগস্ট) থেকে শুরু হচ্ছে ইউনিয়নভিত্তিক টিকাদান কার্যক্রম। এ লক্ষ্যে ইউনিয়ন পরিষদে স্থাপন করা হচ্ছে টিকাকেন্দ্র। এসব কেন্দ্রে সরকারি কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিদের সহযোগিতায় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করার ঘোষণা দিয়েছে ছাত্রলীগ।
সোমবার (২ আগস্ট) বিকেলে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং লেখক ভট্টাচার্যের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশ দেয়া হয়।
এতে ছাত্রলীগের সকল সাংগঠনিক জেলা ও মহানগর কমিটিকে তাদের আওতাধীন উপজেলা ও ইউনিয়নে টিকাদান কেন্দ্রভিত্তিক আলাদা স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন করে ওই তালিকা ছাত্রলীগের দপ্তর সেলে পাঠানোরও নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশের আপামর জনসাধারণ যেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে ও সুশৃঙ্খলভাবে করোনা প্রতিরোধক টিকা গ্রহণ করতে পারে সে লক্ষ্যে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সাংগঠনিক ইউনিটভিত্তিক বিভিন্ন টিমে ভাগ হয়ে প্রতিটি টিকাদান কেন্দ্রে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করবে। ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের নেতারা এ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ ও তদারকি করবেন।
স্বেচ্ছাসেবক টিমকে শোকাবহ আগস্টের কালো ব্যাজ ধারণ এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে সুসংগঠিতভাবে গণটিকা কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য নির্দেশ দিয়েছে ছাত্রলীগ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী ৭ আগস্ট থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত গ্রামাঞ্চলে টিকার ক্যাম্পেইন চলবে। এ সময়ের মধ্যে ৬০ লাখ মানুষকে টিকা দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।