ক্রিকেটার না হলে কী হতেন, ছাত্রলীগের আড্ডায় জানালেন মাশরাফি
ক্যারিয়ারে দেড় যুগ ক্রিকেট খেলে মাশরাফি রাজনীতিতে আসেন ২০১৮ সালে। ওই বছরে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নড়াইল-২ আসন থেকে দাঁড়িয়ে এমপি নির্বাচিত হন তিনি। গত বছর আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক করা হয়েছে জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক এই অধিনায়ককে। আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ফের নৌকার প্রার্থী হয়েছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা।
গত ৫ বছর ধরে জাতীয় রাজনীতিতে যুক্ত থাকলেও তার রক্তে মিশে আছে ক্রিকেট, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ আয়োজিত ভার্চুয়াল ‘বিএসএল আড্ডায়’ এমনটাই জানালেন তিনি। আজ শনিবার (৯ ডিসেম্বর) রাতে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে এই ভার্চুয়াল আড্ডায় যুক্ত হন মাশরাফি। এতে সঞ্চালক হিসেবে ছিলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন।
ক্রিকেটার না হলে কী হতেন এমন প্রশ্নের জবাবে মাশরাফি বলেন, ১৯৯৪ সাল থেকে আমার বাপ-দাদার ব্যবসা হচ্ছে মাছের ঘের। ওটা অনেক বড় ছিল। ওখানে কিছু না কিছু করতে হতো। ব্যবসাকেন্দ্রীক কিছু না কিছুতে যেতে হতো, কেননা খেলার জন্য পড়াশোনো তো শেষ করতে পারিনি। তাই বাংলাদেশ দলে না খেললে ব্যবসাতে কিছু করতে হতো। সেটা বড় ব্যবসা হয় তো হতো না।
ক্রিকেটার মাশরাফি নাকি পলিটিশিয়ান মাশরাফি, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিষয়টি বিস্তর আলোচনা প্রয়োজন আছে। তবে সিম্পলি বললে ক্রিকেটারই হবে। কেননা ২৪ বছর ধরে ক্রিকেটে জড়িত ছিলাম, আমার রক্তের সঙ্গে মিশে আছে ক্রিকেট। আর রাজনীতিতো মাত্র ৫ বছর, তাই এখানে সময় লাগবে।
প্রায় ৩৮ মিনিট ধরে চলাও ওই ভার্চুয়াল আড্ডায় ব্যক্তিগত, পারিবারিক, রাজনৈতিক, ক্যারিয়ার নিয়ে কথা বলেছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা।