সপ্তম এএনইউ বিজনেস কেইস স্টাডি কম্পিটিশিনের শীর্ষ ২০ এ আইএসডির শিক্ষার্থীরা
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ০৭:০৮ PM , আপডেট: ২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ০৭:০৮ PM

সপ্তম এএনইউ বিজনেস কেইস স্টাডি প্রতিযোগিতা ২০২৪ এ বিশ্বের সেরা বিশটি স্কুলের মধ্যে স্থান করে নিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা (আইএসডি)। বাংলাদেশের প্রথম স্কুল হিসেবে এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে আইএসডি। আইএসডি শিক্ষার্থীদের দুটি দল প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়, যথা: দ্য মানি অ্যানালিসিস নার্ডস ও আর.এ.এ.এম। এর মধ্যে দ্য মানি অ্যানালিসিস নার্ডস প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে পৌঁছায়। সম্প্রতি, ভার্চ্যুয়াল মাধ্যমে প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হয়। আটটি দেশের ৪০টি স্কুলের ৬০টি দলের মোটি ২১৭ জন শিক্ষার্থী সপ্তম এএনইউ বিজনেস কেইস স্টাডি প্রতিযোগিতা ২০২৪ -এ অংশগ্রহণ করেন।
অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (এএনইউ) কলেজ অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকস (সিবিই) সপ্তম বার্ষিক এএনইউ বিজনেস কেইস স্টাডি প্রতিযোগিতা ২০২৪ এর আয়োজন করে। ভার্চ্যুয়াল এ প্রতিযোগিতায় গ্রেড ১১ ও গ্রেড ১২ এর শিক্ষার্থীরা তাদের সমস্যা সমাধান, বিশ্লেষণ করার ও যোগাযোগ দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ পায়। প্রতিটি দলকে একটি কাল্পনিক ব্যবসার ওপর ভিত্তি করে কেস স্টাডি দেওয়া হয়। দলের সদস্যদের সেই ব্যবসার জন্য একটি পরামর্শমূলক প্রতিবেদন তৈরি করতে হয়। প্রতিযোগিতাটিতে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের করপোরেট সুশাসন, আর্থিক তথ্য বিশ্লেষণ ও ব্যবসার কার্যকর সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা ও তা উপস্থাপনের সুযোগ দেয়া হয়।
দ্য মানি অ্যানালিসিস নার্ডস বিশ্বের অন্যান্য শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে সফলভাবে প্রতিযোগিতা করে প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে পৌঁছায়। এ দলের তিন সদস্য হলেন- আদিত্য ভার্ষণী, নিয়ারাহ মাহবুব এবং শামসুন্নাহার বিনতে মহিউদ্দিন। তারা সকলেই গ্রেড ১১ -এর শিক্ষার্থী।
বৈশ্বিক এ স্বীকৃতি সম্পর্কে আইএসডি’র পরিচালক স্টিভ ক্যাল্যান্ড-স্কোবল বলেন, “আমাদের শিক্ষার্থীরা বিশ্বের অন্যান্য স্কুলগুলোর সাথে সফলভাবে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে মর্যাদাপূর্ণ স্বীকৃতি অর্জন করায় আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। দ্য মানি অ্যানালিসিস নার্ডস দল সেরা ২০-এ এবং আর.এ.এ.এম দল তৃতীয় কোয়ার্টাইলে স্থান অর্জন করেছে। আইএসডি -তে আমরা শিক্ষার এমন এক পরিবেশ নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যেখানে শিক্ষার্থীরা তাদের পূর্ণ সম্ভাবনা উন্মোচন করতে পারবেন। আমাদের যোগ্য ও নিবেদিত শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের প্রয়োজন মেটাতে বদ্ধপরিকর।”