কৃষি গুচ্ছে ৮৫ নম্বর পেয়েছেন তিনজন
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ১০ আগস্ট ২০২৩, ০৫:০৭ PM , আপডেট: ১০ আগস্ট ২০২৩, ০৫:১৭ PM
দেশের ৮টি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। পরীক্ষায় লিখিত অংশে সর্বোচ্চ নম্বর ৮৫ পেয়েছেন তিনজন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় পাস করেছেন ১৮ হাজার ১৯২ জন। এদের মধ্যে ভর্তি পরীক্ষায় ৮৫ নম্বর পেয়েছেন তিনজন। তবে এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএর কারণে প্রথম হয়েছেন একজন।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী৷ ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হয়েছেন আতিয়ারা বিনতে আজিজ। তার প্রাপ্ত নম্বর ৮৫। দ্বিতীয় হয়েছেন অরিত্রি রয়। তার প্রাপ্ত নম্বরও ৮৫। তবে জিপিএ কম থাকায় তিনি দ্বিতীয় হয়েছে। তারা দুইজনই ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছেন।
এছাড়া আরও এক প্রার্থী ভর্তি পরীক্ষায় ৮৫ নম্বর পেয়েছেন। তবে জিপিএ নম্বর কম থাকার কারণে তিনি পঞ্চম স্থান অধিকার করেছেন। এই পরীক্ষার্থী সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন।
এসব তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির সভাপতি ও সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন। ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর ৮৫। তিনজন প্রার্থী একই নম্বর পেয়েছেন। পরবর্তীতে তাদের এসএসসি ও এইচএসসির জিপিএর ওপর ভিত্তি করে প্রথম ও দ্বিতীয় নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে বুধবার রাত ৮টায় কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়।
এর আগে গত শনিবার (৫ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত দেশের ৮টি কেন্দ্র ও ৩টি উপকেন্দ্রে একযোগে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
আট প্রধান কেন্দ্রের মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ১২ হাজার ৬২০, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ৭ হাজার, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ৭ হাজার ৫০০, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ৪ হাজার ২০০, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ৪১১, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ২ হাজার, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ৪ হাজার এবং খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ২ হাজার ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে।
এছাড়া ৩টি উপকেন্দ্রের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ২৬ হাজার ৮১৭, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ১০ হাজার ৪২ ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ৪ হাজার ৬২৯ জন ভর্তিচ্ছুর আসন বিন্যাস করা হয়েছে।