২৯ ডিসেম্বর ২০২২, ০৮:৩০

ইবির কোটায় ভর্তির মেধাতালিকা ও সাক্ষাৎকারের তারিখ ঘোষণা

ইসলামী বিশ্ববিদ্যায়  © ফাইল ছবি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের কোটায় ভর্তির মেধাতালিকা ও সাক্ষাৎকারের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। তিন ইউনিটে আগামী ৮ জানুয়ারি সকাল ৯টা থেকে সাক্ষাৎকার শুরু হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তিচ্ছু মুক্তিযোদ্ধা কোটায় আবেদনকৃত ‘এ’ ইউনিটে মেধাক্রম অনুসারে ৯১ হতে ৭০৬৬ পর্যন্ত, 'বি' ইউনিটে মেধাক্রম অনুসারে ৬৫৪ হতে ৬০২৬ পর্যন্ত এবং ‘সি’ ইউনিটে মেধাক্রম অনুসারে ৩৪৬ হতে ৪৩১৮ পর্যন্ত সকল মুক্তিযোদ্ধার শুধুমাত্র নাতি-নাতনীকে আগামী ৮ জানুয়ারি (রোববার) সাক্ষাৎকারে উপস্থিত থাকার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।

সকাল ৯টায় সশরীরে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ভর্তি কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমানের অফিসে এ সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে। মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যা ভর্তির পর আসন খালি থাকা স্বাপেক্ষে মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনীদেরকে ভর্তির জন্য বিবেচনা করা হবে। মেধাতালিকা দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

অনলাইনে ইতিপূর্বে করা আবেদনের প্রিন্ট কপির সঙ্গে নিম্নের তথ্যাদি সাথে রাখতে হবে-
১. ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশ পত্রের (Admit Card) সত্যায়িত ফটোকপি।
২. জিএসটি পরীক্ষার নম্বরপত্রের ফটোকপি।
৩. এসএসসি ও এইচ.এস.সি/সমমান পরিক্ষার সার্টিফিকেট এর ফটোকপি (যদি থাকে), নম্বরপত্র (মার্কসীট) ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড এর সত্যায়িত ফটোকপি
৪. গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েব সাইটে প্রকাশিত মুক্তিযোদ্ধাদের নামের তালিকার আইডি নম্বর সম্বলিত সনদপত্র অথবা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক স্বাক্ষরিত সাময়িক/মূল সনদপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
৫. গেজেটেড অফিসার/স্থানীয় সরকার প্রধানের নিকট থেকে আবেদনকারী শিক্ষার্থীর সাথে মুক্তিযোদ্ধার সম্পর্কের প্রত্যয়নপত্রের
সত্যায়িত ফটোকপি।
৬. আবেদনকারী শিক্ষার্থীর সঙ্গে সম্পর্কিত মুক্তিযোদ্ধা ও তার পুত্র/কন্যার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
৭. আবেদনকারী মুক্তিযোদ্ধার ছেলের পুত্র-কন্যা হলে, পিতার এসএসসি এর সার্টিফিকেট (যদি থাকে) ও ভোটার আইডি কার্ড এর সত্যায়িত ফটোকপি।
৮. আবেদনকারী মুক্তিযোদ্ধার মেয়ের পুত্র/কন্যা হলে, মায়ের এসএসসি-এর সার্টিফিকেট (যদি থাকে), ভোটার আইডি কার্ড’র সত্যায়িত ফটোকপি ও নানার ওয়ারিশ কায়েম সনদ।