বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে

অনলাইন ক্লাসের বেড়াজালে ঈদের ছুটি গায়েব!

অনলাইন ক্লাস
অনলাইন ক্লাস  © ফাইল ফটো

বিগত একবছরের বেশী সময় ধরে করোনার কারণে অনলাইনে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে দেশের বেসরকারি সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদানে অনলাইন বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ক্লাস ও পরীক্ষা নিয়ে বেশ কয়েকটি সেমিস্টার সফলভাবে শেষ করেছে প্রতিষ্ঠানগুলো।

কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ইউজিসি কর্তৃক অনলাইনে পরীক্ষা নেয়ার নিষেধাজ্ঞা জারির পর থেকেই শিক্ষার্থীদের বিকল্প উপায়ে পরীক্ষা নিতে যেয়ে একের পর এক এসাইনমেন্ট, কুইজ,ভাইভা চাপিয়ে দিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো, যার রেশ এখনো যায়নি। স্বাভাবিক অনলাইন কার্যক্রমের তুলনায় প্রায় ৩-৪ গুণ অতিরিক্ত চাপে শিক্ষার্থীরা এমনিই হাপিয়ে উঠেছেন। এর মাঝে যোগ হয়েছে সময়মতো ঈদের ছুটি না পাওয়া, এমনকি এর মাঝে এসাইমেন্ট, কুইজও দিতে হচ্ছে কাওকে কাওকে।

শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন সম্ভাব্য ঈদ ১৩ তারিখ হলেও অনেক শিক্ষার্থীকে ১২ তারিখেও এসাইমেন্ট জমা দেয়া কিংবা কুইজে অংশ নিতে হবে, এবিষয়ে শিক্ষকদের দেয়া ইমেইল কিংবা নোটিশও দেখিয়েছেন তারা। আবার কোথাও কোথাও ১৪-১৫ তারিখেও এসাইমেন্ট জমা দেয়ার কথা বলা হয়েছে। বিষয়টিকে অমানবিক ও অপেশাদার বলছেন শিক্ষার্থীরা।

তারা জানাচ্ছেন অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমের মাঝে তাদের ঈদের ছুটি কাটানোর সুযোগ দিচ্ছে না বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। 

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনলাইন ক্লাসের বেড়াজালে ঈদের ছুটি গায়েব!

বিগত একবছরের বেশী সময় ধরে করোনার কারনে অনলাইনে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে দেশের বেসরকারি সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদানে অনলাইন বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ক্লাস ও পরীক্ষা নিয়ে বেশ কয়েকটি সেমিস্টারও সফলভাবে শেষ করেছে প্রতিষ্ঠানগুলো।

কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে ইউজিসি কর্তৃক অনলাইনে পরীক্ষা নেয়ার নিষেধাজ্ঞা জারির পর থেকেই শিক্ষার্থীদের বিকল্প উপায়ে পরীক্ষা নিতে যেয়ে একেরপর এক এসাইনমেন্ট,কুইজ,ভাইভা চাপিয়ে দিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো, যার রেশ এখনো যায়নি। স্বাভাবিক অনলাইন কার্যক্রমের তুলনায় প্রায় ৩-৪ গুন অতিরিক্ত চাপে শিক্ষার্থীরা এমনিই হাপিয়ে উঠেছেন, এর মাঝে যোগ হয়েছে সময়মতো ঈদের ছুটি না পাওয়া, এমনকি এর মাঝে এসাইমেন্ট, কুইজও দিতে হচ্ছে কাওকে কাওকে।

শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন সম্ভাব্য ঈদ ১৩ তারিখ হলেও অনেক শিক্ষার্থীকে ১২ তারিখেও এসাইমেন্ট জমা দেয়া কিংবা কুইজে অংশ নিতে হবে, এবিষয়ে শিক্ষকদের দেয়া ইমেইল কিংবা নোটিশও দেখিয়েছেন তারা। আবার কোথাও কোথাও ১৪-১৫ তারিখেও এসাইমেন্ট জমা দেয়ার কথা বলা হয়েছে। বিষয়টিকে অমানবিক ও অপেশাদার বলছেন শিক্ষার্থীরা।

তারা জানাচ্ছেন অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমের মাঝে তাদের ঈদের ছুটিই গায়েব করে দিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। যেখানে স্বাভাবিক কার্যক্রম করলে ঈদের অন্তত ৩-৪ দিন আগে থেকে শুরু করে ঈদের পরে ৩-৪ দিন মিলিয়ে ন্যূনতম ৭-৮ দিন ছুটির দিতো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।


সর্বশেষ সংবাদ