অন্যের মুখে হাসি ফোটানোর মতো বড় কাজ আর নেই
অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির সার্টিফিকেট অ্যাওয়ার্ডিং সিরোমনি ফর ভলান্টিয়ার্স অব কনভোকেশন ২০১৯’ অনুষ্ঠান। চলতি বছরের ১০ মার্চ ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রথম সমাবর্তন। এই আয়োজনকে সার্থক করে তুলতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি কাজ করেছিলো একশ জনের স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী।
সমাবর্তনের মূল অনুষ্ঠানের অতিথি, গ্র্যাজুয়েট ও তাদের অভিভাবকদের সুবিধার্থে তারা হাসিমুখে সহযোগিতা করে গেছে সর্বক্ষণ। তাদের এই প্রয়াসকে সম্মানিত করতে প্রত্যেককে ‘সার্টিফিকেট অব অ্যাপ্রিসিয়েশন’ দিয়ে ভূষিত করেছে ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ। প্রত্যেকের হাতে এই সার্টিফিকেট তুলে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান সাঈদ আল নোমান।
অনুষ্ঠানে আল নোমান বলেন, যারা অন্যের জন্য কাজ করে, অন্যের মুখে হাসি ফোটাতে কাজ করে, তারাই মানুষ হিসেবে সার্থক। আমরা গর্বভরে বলতে পারি ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি প্রকৃত মানুষে পূর্ণ। আমরা আমাদের শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলছি। সমাবর্তনে আসা প্রত্যেকের মুখে তোমরা হাসি ফুটিয়েছো। পরবর্তী সমাবর্তনগুলোতে যারা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করবে এটি তাদের জন্য একটি অনন্য দৃষ্টান্ত।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ভলান্টিয়ার রিক্রুটিং কমিটির আহ্বায়ক তৌফিক আহমেদ, কোয়ালিটি অ্যাশিওরেন্স অ্যান্ড এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স ডিরেক্টর এটিএম মাহমুদুর রহমান, সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট রেজিস্টার ফারহানা আহমদ সিগমা, অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অ্যান্ড অ্যাকাউন্টসের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ রাকিব মোহাম্মদ ওমর গণি প্রমুখ।