কাতারের টেকনিক্যাল টিম কাবুলে পৌঁছেছে
কাবুল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু করতে কারিগরি সহায়তার করার জন্য কাতারের একটি টিম আফগানিস্তানে অবতরণ করেছে। সংবাদ মাধ্যম আল-আরাবিয়া জানিয়েছে, কাবুলের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান উঠানামা শুরু করার বিষয় আলোচনা করতে কাতারের এই টিম আফগানিস্তানে পৌঁছায়।
সোমবার(৩০শে আগস্ট) মধ্যরাতে যুক্তরাষ্ট্রের সকল সেনা আফগানিস্তান ত্যাগ করে। এরপর কাবুলের হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রণ নেয় আফগানিস্তান তালেবান। গোষ্ঠীটি প্রথমে উচ্ছসিত হলেও বিমানবন্দর পরিদর্শন করে অনেক হতাশ এবং ক্ষুব্ধ হয়।কেননা, বিমানবন্দর ত্যাগের আগে প্রায় সকল বিমান-হেলিকপ্টরকে অকেজো করে দিয়ে যায় আমেরিকান সৈন্যরা। তবে
কাবুল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু করতে কারিগরি সহায়তার করার জন্য কাতারের একটি টিম আফগানিস্তানে অবতরণ করেছে।
সংবাদ মাধ্যম আল-আরাবিয়া জানিয়েছে, কাবুলের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান উঠানামা শুরু করার বিষয় আলোচনা করতে কাতারের এই টিম আফগানিস্তানে পৌঁছায়।
সোমবার(৩০শে আগস্ট) মধ্যরাতে যুক্তরাষ্ট্রের সকল সেনা আফগানিস্তান ত্যাগ করে। এরপর কাবুলের হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিয়ন্ত্রণ নেয় তালেবান। কিন্তু আন্তর্জাতিক ফ্লাইট শুরু করতে বিমানবন্দরটি সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে। বিমানবন্দর ত্যাগের আগে প্রায় সকল বিমান-হেলিকপ্টরকে অকেজো করে দিয়ে যায় আমেরিকান সৈন্যরা। তবে আগে থেকেই তালেবান বিমানবন্দর চালাতে তুরস্ক ও কাতারের সহায়তা চেয়ে আসছে। কারণ এই মুহূর্তে বিমানবন্দর পরিচালনার মতো তালেবানের দক্ষ জনবলের অভাব রয়েছে।
কাতার ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, তালেবানের সহায়তা আহ্বানে সাড়া দিয়ে কাতারের এই টেকনিক্যাল টিম আফগানিস্তানে এসেছে। যদিও দুই পক্ষ এখনও চূড়ান্ত কোনো চুক্তিতে পৌঁছায়নি। তবে এ বিষয়ে কাতার ও তালেবানের মধ্যে আলোচনা চলমান রয়েছে।
এদিকে এএফপি জানিয়েছে, হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এখন আফগানিস্তানে মানবিক সহায়তা কার্যক্রম এবং দেশত্যাগে ইচ্ছুকদের চলে যেতে ফ্লাইট শুরুর চিন্তা করা হচ্ছে।
তবে এই বিষয়ে কাতার সরকার কিংবা তালেবান এখনও আনুষ্ঠানিক কিছু জানায়নি।