০৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৯:৩৫

এশিয়ার সেরা ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ভারতের ৭, পাকিস্তানের ২, বাংলাদেশের ০

কিউএস এশিয়া র‍্যাঙ্কিং  © ইন্টারনেট

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থা কোয়াককোয়ারেলি সায়মন্ডসের (কিউএস) এশিয়া ইউনিভার্সিটি র‍্যাঙ্কিং ২০২৫-এর শীর্ষ ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বাংলাদেশি কোনো উচ্চশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম নেই। তবে এশিয়ার সেরা ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ভারতের আছে ৭টি ও পাকিস্তানের আছে ২টি বিশ্ববিদ্যালয়। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভালো অবস্থান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪০তম।

এই প্রতিষ্ঠান ছাড়া তালিকার শীর্ষ ২০০ প্রতিষ্ঠানের মধ্য রয়েছে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি (এনএসইউ) ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। তালিকার বিশ্ববিদ্যালয় দুটির অবস্থান যথক্রমে ১৫৫তম ও ১৫৮তম। এছাড়া এবারের র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের ২৯টি সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান হয়েছে।

এছাড়াও সেরা ২০০ তালিকায় ভারতের ১৭টি ও পাকিস্তানের ৭টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে।

আরও পড়ুন: কিউএস এশিয়া র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের ২৯ বিশ্ববিদ্যালয়

বুধবার (৬ নভেম্বর) এশিয়ার সেরা ৯৮৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে এই প্রতিষ্ঠানটি। প্রতি বছরের নভেম্বর মাসের শুরুতে তালিকাটি প্রকাশ করা হয়।

এশিয়ার সেরা ৯৮৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় এবারও সবার সেরা হয়েছে চীনের পিকিং ইউনিভার্সিটি (বেইজিং)। এবারও দ্য ইউনিভার্সিটি অব হংক তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। র‍্যাঙ্কিংটি প্রধানত ১১টি সূচকের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে।

এর মধ্যে অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম, পিএইচডিধারী কর্মী ও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বিবেচনা করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে করা র‍্যাঙ্কিংয়ের বিষয়ে অন্যতম একটি হলো কিউএস ইউনিভার্সিটি র‍্যাঙ্কিং। কিউএস প্রতিবছর কয়েকটি মানদণ্ডের ভিত্তিতে পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বার্ষিক একটি র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করে।

কিউএস অ্যাকাডেমিক খ্যাতি (অ্যাকাডেমিক রেপুটেশন), চাকরির বাজারে সুনাম (অ্যামপ্লয়ার রেপুটেশন), শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত (ফ্যাকাল্টি-স্টুডেন্ট রেশিও), শিক্ষক প্রতি গবেষণা-উদ্ধৃতি (সাইটেশনস পার ফ্যাকাল্টি), আন্তর্জাতিক শিক্ষক অনুপাত (ইন্টারন্যাশনাল ফ্যাকাল্টি রেশিও), আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী অনুপাত (ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট রেশিও), আন্তর্জাতিক গবেষণা নেটওয়ার্ক (ইন্টারন্যাশনাল রিসার্চ নেটওয়ার্ক) ও কর্মসংস্থানের (অ্যাম্প্লয়মেন্ট আউটকামস) মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো বিবেচনা করে বৈশ্বিক উচ্চশিক্ষালয়গুলো মূল্যায়নে।