কুয়েতে ৩ মাস পর চালু হলো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
গ্রীষ্মকালীন ৩ মাস ছুটির পর চালু হলো কুয়েতের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। দুই বছর করোনার বিধিনিষেধের পর স্বাভাবিক নিয়মে চলছে পাঠদান কার্যক্রম।
কুয়েতে বাংলাদেশি স্কুল না থাকায় প্রবাসী বাংলাদেশির সন্তানরা বাধ্য হয়ে ভিনদেশী স্কুলে পড়াশোনা করছে। সহপাঠীরা ভিনদেশী হওয়াতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ঝুঁকছে ভিন্ন ভাষায়; ভুলে যাচ্ছে নিজ দেশের কৃষ্টি-কালচার, ইতিহাস ঐতিহ্য।
জীবিকার তাগিদে সত্তর দশক থেকে দেশটিতে প্রবেশ শুরু হয়। সময়ের পরিক্রমায় অনেকেই নিজেদের মেধা শ্রম ও ধৈর্য ধারণের ফলে সফলতা ও ভালো অবস্থান তৈরি করেছেন।
আরও পড়ুন: হল কমিটি থেকে নেতৃত্ব পাচ্ছে ঢাবি ছাত্রলীগ, আলোচনায় যারা
তাই তাদের সন্তানদের বাধ্য হয়ে ভারতীয়, পাকিস্তানিসহ ভিনদেশী স্কুলগুলোতে পড়াছে হচ্ছে। ব্যয় হচ্ছে আয়ের বড় একটি অংশ।
রেমিট্যান্স থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বাংলাদেশ। সৌদি আরব, আরব আমিরাতসহ অনেক দেশে বাংলাদেশি স্কুল রয়েছে। কুয়েত সরকারের সাথে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করে দেশটিতে বাংলাদেশি স্কুল স্থাপনের উদ্যোগ নিতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি অনুরোধ করেন বাংলাদেশি কমিউনিটির নেতারা।