২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৭:৩৭

শিক্ষক নিয়োগে ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি কবে?

এনটিআরসিএর কার্যালয়  © ফাইল ছবি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশের পর শিক্ষক নিয়োগে ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করার পরিকল্পনা করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৫ সালের শুরুর দিকে এ গণবিজ্ঞপ্তি জারির সম্ভাবনা আছে। এ নিয়োগের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ই-রেজিস্ট্রেশন ও প্রোফাইল হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহ ও ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফল প্রকাশের পর এ গণবিজ্ঞপ্তি জারি হবে বলে জানিয়েছেন সরকারি সংস্থাটির কর্মকর্তারা।

সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) এনটিআরসিএর নতুন সচিব এ এম এম রিজওয়ানুল হক দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহে ই-রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু করেছি। এরপর শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে। ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফল প্রকাশের পর শিক্ষক নিয়োগে ফের গণবিজ্ঞপ্তি জারির পরিকল্পনা আছে। সেভাবেই কাজ চলছে।

এনটিআরসিএর এক সূত্র দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে জানায়, ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর ভাইভা শুরু হবে। এবার প্রার্থী বেশি, তাই ভাইভা আয়োজনে কিছুটা সময় লাগবে। সার্বিক বিবেচনায় আগামী বছরের শুরুর দিকে নতুন শিক্ষক নিয়োগে গণবিজ্ঞপ্তি জারির সম্ভাবনা আছে।

আরও পড়ুন : বেতন-ভাতায় অনেকটা পিছিয়ে ‘দুর্ভাগা’ বাংলাদেশি শিক্ষকরা

ওই সূত্র আরও জানায়, শিক্ষক নিবন্ধন সনদের মেয়াদ তিন বছর বেঁধে দিয়েছেন চেম্বার আদালত। আর শিক্ষক নিয়োগের বয়সসীমা ৩৫ বছর নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। ওই নির্দেশনা এখনও বহাল আছে। সে অনুযায়ী প্রার্থীরা ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করতে পারবেন বলে আশা করা হচ্ছে। 

জানা গেছে, শিক্ষক নিয়োগের শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহের প্রাক-প্রক্রিয়া হিসেবে গতকাল রবিবার থেকে ই-রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে। এ কার্যক্রমের সময় বাড়ার সম্ভাবনা আছে। তবে এ বিষয়ে এখনই এনটিআরসিএর কর্মকর্তারা কোনো মন্তব্য করতে চাননি। তারা বলছেন, চলতি মাসের শেষাংশে সময় বাড়বে কি না, তা চূড়ান্তভাবে জানা যাবে। 

আরও পড়ুন : বদলি চালুর সুফল পাবেন না বেশির ভাগ এমপিওভুক্ত শিক্ষক

এনটিআরসিএর  সচিব এ এম এম রিজওয়ানুল হক বলেন, ই-রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শেষ হলো শূন্য পদের তথ্য দিতে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো প্রধানদের ‘যৌক্তিক সময়’ দেওয়া হবে।