নেট-জিরো বাস্তবায়নে পোশাক ও টেক্সটাইল গ্রাহকদের সাথে প্রাইম ব্যাংকের সচেতনতা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

নেট-জিরো বাস্তবায়নে পোশাক ও টেক্সটাইল গ্রাহকদের সাথে প্রাইম ব্যাংকের সচেতনতা কর্মসূচি অনুষ্ঠানে
নেট-জিরো বাস্তবায়নে পোশাক ও টেক্সটাইল গ্রাহকদের সাথে প্রাইম ব্যাংকের সচেতনতা কর্মসূচি অনুষ্ঠানে © সংগৃহীত

প্রাইম ব্যাংক পিএলসি. বাংলাদেশের তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল গ্রাহকদের জন্য কার্বন অ্যাকাউন্টিং, নেট-জিরো পথনকশা এবং সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্টিং বিষয়ক প্রথম গ্রাহক সচেতনতা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সম্প্রতি গুলশানে ব্যাংকের হেড অফিসে আয়োজিত এ সেশনটি সুইসকন্ট্যাক্ট এবং সেবা লিমিটেডের কারিগরি সহায়তায় এবং সুইডেন ও সুইজারল্যান্ড দূতাবাস–অর্থায়িত ‘প্রোগ্রেস প্রজেক্ট’–এর অধীনে অনুষ্ঠিত হয়।

প্রকল্পটির মূল লক্ষ্য হলো বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে টেকসই অগ্রগতি ত্বরান্বিত করা- বিশেষ করে নারীদের জন্য কর্মশক্তি উন্নয়ন, জ্বালানি-দক্ষ ও ইএসজি অনুশীলন ও প্রসার এবং স্থানীয় সেবা–প্রদানকারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।

স্বাগত বক্তব্যে প্রাইম ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও চিফ বিজনেস অফিসার (এএমডি ও সিবিও) ফয়সাল রহমান টেকসই উন্নয়নকে যৌথ দায়িত্ব হিসেবে তুলে ধরে বলেন, ‘প্রাইম ব্যাংক অংশীদারিত্ত তৈরিতে বিশ্বাস করে, আপনার ট্রানজিশন মানেই আমাদের ট্রানজিশন। এটি কোনো বোঝা নয়, বরং অগ্রগতিকে ত্বরান্বিত করা, দক্ষতা বৃদ্ধি, বৈশ্বিক ক্রেতাদের আকৃষ্ট করা এবং বাংলাদেশকে একটি জলবায়ু স্মার্ট উৎপাদন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ।’

সেশনে ৫৫টি তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল প্রতিষ্ঠানের সিএফও, ফাইন্যান্স ও কমপ্লায়েন্স বিভাগের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন, যা আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের জলবায়ু ও ইএসজি কমপ্ল্যায়েন্স-এর প্রত্যাশা পূরণে শিল্প খাত সংশ্লিষ্টদের আগ্রহের প্রতিফলন। এসময় সুইসকন্ট্যাক্টের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।

প্রাইম ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও চিফ রিস্ক অফিসার (ডিএমডি ও সিআরও) মো. জিয়াউর রহমান ও ব্যাংকের অন্যান্য সিনিয়র কর্মকর্তারা গ্রাহকদের টেকসই উন্নয়নে সহায়তার প্রতি ব্যাংকের দৃঢ় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।