মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের ৬ ক্রিকেটার
- ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২১:০১
এশিয়া কাপের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে হংকংয়ের বিপক্ষে প্রত্যাশিত জয়েই অভিযান শুরু করেছিল বাংলাদেশ। তবে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টির বাস্তবতা হাড়েহাড়ে টের পায় টাইগাররা। লঙ্কানদের বিপক্ষে ৬ উইকেটের সেই পরাজয়ে বেশ বিপাকে লিটন দাসের দল। এতে লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের সুপার ফোর মিশনও কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বাঁচা-মরার লড়াইয়ে আফগানিস্তানের মুখোমুখি হবে টাইগাররা। এই ম্যাচে জিতলেই সুপার ফোরের আশা জিইয়ে থাকবে তামিম-ইমনদের। একইসঙ্গে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কার জয়ের প্রত্যাশাও করতে হবে। এমন ম্যাচে লিটন-হৃদয়দের বেশ কিছু মাইলফলকও হাতছানি দিচ্ছে।
২৮
টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ রানের মালিক হতে ২৮ রান প্রয়োজন লিটন দাসের। টি-টোয়েন্টিতে লাল-সবুজের জার্সিতে সর্বোচ্চ রানের মালিক সাকিব আল হাসান। ১২৯ ম্যাচের ১২৭ ইনিংসে ২ হাজার ৫৫১ রান করেছেন ২০০৬ সালে অভিষিক্ত সাকিব।
অন্যদিকে ২০১৫ সালে টি-টোয়েন্টিতে অভিষিক্ত লিটন এখন পর্যন্ত ১১২ ম্যাচের ১১০ ইনিংসে ২ হাজার ৫২৪ রান করেছেন। সাকিবকে টপকে যেতে ২৮ রান প্রয়োজন উইকেটকিপার এই ব্যাটারের।
১০০০
বাংলাদেশের অষ্টম ক্রিকেটার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ১০০০ রান করার হাতছানি তাওহীদ হৃদয়ের সামনে। এজন্য মাত্র ৪৮ রান প্রয়োজন তার।
৫০০
শামীম হোসেন পাটোয়ারি ও নুরুল হাসান সোহানের সামনেও পাঁচ শ রান ছোঁয়ার সুযোগ। এই ফরম্যাটে তাদের রান যথাক্রমে ৪৮৯ ও ৪৬৭। এর আগে লাল-সবুজের ১৩ ক্রিকেটার টি-টোয়েন্টিতে অন্তত পাঁচ শ রান স্পর্শ করেছেন। অবশ্য এশিয়া কাপে আগের দুই ম্যাচের একাদশে সুযোগ পাননি সোহান।
১০০
টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে লাল-সবুজের জার্সিতে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৯৬ উইকেটশিকারি তাসকিন আহমেদ। সাকিব আল হাসান (১৪৯) ও মোস্তাফিজুর রহমানের (১৪৩) পর তৃতীয় ক্রিকেটার হিসেবে উইকেটের তিন অঙ্ক ছুঁতে ৪ উইকেট দরকার এই অভিজ্ঞ পেসারের।
৫০
দেশের সপ্তম ক্রিকেটার হিসেবে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনেরও সামনেও উইকেটের ফিফটি ছোঁয়ার সুযোগ রয়েছে। এই সংস্করণে ৪১ ইনিংসে ৪৬ উইকটের মালিক তিনি। অবশ্য, ঘরের মাঠে ডাচদের বিপক্ষে দুই ম্যাচের একাদশে ছিলেন না তিনি।