অনার্স ৪র্থ বর্ষের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
- ২২ আগস্ট ২০২৫, ১৯:৩২
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ২০২৩ সালের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। পরীক্ষা আগামী ১ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে।
বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ দপ্তর থেকে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পরীক্ষা গ্রহণ শেষে নম্বরপত্র, হাজিরা পত্র ও পরীক্ষকগণের বিল অনলাইনে (Examination Management System–EMS) এবং ম্যানুয়াল ফরম্যাটে যথাযথভাবে জমা দিতে হবে। এ জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষ ও বহিঃপরীক্ষকদের জন্য বিস্তারিত নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ TMIS-এর মাধ্যমে বহিঃপরীক্ষকের নাম জানাবে। সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃপক্ষ বহিঃপরীক্ষকের সঙ্গে যোগাযোগ করে নির্ধারিত সময়ে পরীক্ষা সম্পন্ন করবে। কোনো পরীক্ষক অপারগতা প্রকাশ করলে তাৎক্ষণিকভাবে অনুমোদন নিয়ে পরিবর্তন করতে হবে। অনুমতি ছাড়া বহিঃপরীক্ষক নিয়োগ ও পরীক্ষা গ্রহণ করা হলে নম্বর গ্রহণযোগ্য হবে না এবং পরীক্ষার্থীর ফলাফল স্থগিত রাখা হবে।
EMS ওয়েবসাইট (ems.nu.ac.bd) থেকে কলেজভিত্তিক নম্বরপত্র ও হাজিরা পত্র ডাউনলোড করতে হবে। পরীক্ষার্থীর নাম, রোল ও রেজিস্ট্রেশন যাচাই করে কালো বলপেন দিয়ে নম্বর প্রদান করতে হবে এবং হাজিরা পত্রে পরীক্ষার্থীর স্বাক্ষর নিতে হবে। পরীক্ষা শেষে বহিঃপরীক্ষকের উপস্থিতিতে EMS সফটওয়্যারে ডাটা এন্ট্রি করে অনলাইনে নম্বর প্রেরণ করতে হবে।
অনুপস্থিত পরীক্ষার্থীর ক্ষেত্রে নম্বরপত্র ও হাজিরা পত্রে স্পষ্টভাবে Absent লিখতে হবে। কোনো ঘর ফাঁকা রাখা যাবে না।
প্রিন্ট আউটের একটি কপি বহিঃপরীক্ষক নিজে সংরক্ষণ করবেন এবং আরেকটি কপি বিভাগীয় প্রধান বা অধ্যক্ষ সংরক্ষণ করবেন। মূল কপি ও হাজিরা পত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠাতে হবে। অন্য কলেজের পরীক্ষার্থী থাকলে আলাদা নম্বরপত্র ও হাজিরা পত্র প্রস্তুত করে পৃথকভাবে প্রেরণ করতে হবে।
বিল প্রেরণের ক্ষেত্রে কলেজ কর্তৃপক্ষের একটি Gmail অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। Practical Examiner Entry অপশনে পরীক্ষকদের তথ্য যুক্ত ও কনফার্ম করতে হবে। কনফার্ম হওয়ার পর কোনো পরিবর্তন করা যাবে না। বিল সংক্রান্ত সমস্যার জন্য ই-মেইল: dehp4.nu@gmail.com এ যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি ছাড়া বহিঃপরীক্ষকের মাধ্যমে পরীক্ষা গ্রহণ করলে নম্বরপত্র গ্রহণযোগ্য হবে না এবং পরীক্ষার্থীদের ফলাফল স্থগিত থাকবে।