বেসরকারি অফিসের কর্মঘণ্টাও কমাতে পারে: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের মতো বেসরকারি অফিসের কর্মঘণ্টা কমাতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। বুধবার (২৪ আগস্ট) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
তাজুল ইসলাম বলেন, বেসরকারি অফিসের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলা না হলেও আমার মনে হয় সরকারি অফিস যদি আগে বন্ধ হয়, ব্যাংক আগে বন্ধ হয়, স্বাভাবিকভাবে তারাও কর্মঘণ্টা কমাতে পারে। এটা নিয়ে পরবর্তীতে সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত হতে পারে। যতো বেশি বিদ্যুৎ, জ্বালানি সাশ্রয় করতে পারি তাহলে উৎপাদনে মূল্য কম পড়বে।
আরও পড়ুন: নতুন নিয়মে অফিস শুরু আজ।
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে অফিস সময় কমিয়ে আনায় সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে কোন প্রভাব পড়বে কি না- প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সেবা দেওয়ায় কোন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হবে না। আমি খবর নিয়েছি, সব কর্মকর্তারা সঠিক সময়ে অফিসে এসেছেন। যেসব সেবা দেওয়া প্রয়োজন তা এই নতুন সময়সূচিতেই দেওয়া সম্ভব।
এর আগে, ২৪ আগস্ট (বুধবার) থেকে দেশের সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অফিস সময়সূচি পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এছাড়া, শুক্রবার ও শনিবার
দুইদিন সাপ্তাহিক ছুটি নির্ধারন করা হয়।