দুঃসময়ে ভারতই সবার আগে আমাদের পাশে দাঁড়ায়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের নিকট অ্যাম্বুলেন্সের চাবি হন্তান্তর করেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম কে দোরাইস্বামী
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের নিকট অ্যাম্বুলেন্সের চাবি হন্তান্তর করেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম কে দোরাইস্বামী  © টিডিসি ফটো

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘যেকোনো দুঃসময়ে পার্শ্ববর্তী পরীক্ষিত বন্ধু রাষ্ট্র ভারতই সবার আগে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ায়। এই কোভিডকালীন দুঃসময়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নতুন করে ১০৯টি উন্নতমানের কার্ডিয়াক অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিয়ে বাংলাদেশের প্রতি ভারতের ভালবাসার আরেকটি নজির স্থাপন করেছেন।’

আজ সোমববার রাজধানীর তেজগাঁওয়ের সিএমএসডিতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এই অনুষ্ঠানে ভারত কর্তৃক বাংলাদেশকে ১০৯টি উন্নত মানের কার্ডিয়াক এম্বুলেন্স বুঝিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম কে দোরাইস্বামী বাংলাদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের নিকট এই অ্যাম্বুলেন্সগুলোর চাবি হস্তান্তর করেন। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন মিয়া, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর এবিএম খুরশিদ আলম ও সিএমএসডির পরিচালক আবু হেনা মোর্শেদ জামান হস্তান্তরকালীন সময়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সাথে উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন: সমন্বিত ব্যাংকের পরীক্ষা মধ্য অক্টোবর থেকে শুরু হতে পারে

ভারতের এম্বুলেন্স উপহার দেয়া প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘যেকোন দুঃসময়ে পার্শ্ববর্তী পরীক্ষিত বন্ধু রাষ্ট্র ভারতই সবার আগে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ায়। আজ এই কোভিডকালীন দুঃসময়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নতুন করে ১০৯টি উন্নতমানের কার্ডিয়াক অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিয়ে বাংলাদেশের প্রতি ভারতের ভালবাসার আরেকটি নজির স্থাপন করেছেন। অ্যাম্বুলেন্সগুলো নিঃসন্দেহে দেশের হাসপাতালগুলির সক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দেবে।’

ভারতের উপহারের অ্যাম্বুলেন্সের পাশাপাশি দেশের হাসপাতাল সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট কর্তৃক ২১টি এবং উপজেলা হেলথ কেয়ারের অপারেশন প্লান থেকে আরও ৬০টি অ্যাম্বুলেন্স কেনা হয়। অনুষ্ঠানে অ্যাম্বুলেন্সগুলো স্বাস্থ্যমন্ত্রী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জাতীয় বক্ষব্যাধি হাসপাতাল, ঢাকা উত্তর সিটি কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালসহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের হাসপাতালগুলোর পরিচালক ও প্রতিনিধিদের নিকট হস্তান্তর করেন।