লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত আনা যাচ্ছে না
যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ফ্লাইট না থাকার কারণে লেবাননে ইসরায়েলি বিমান হামলায় মারা যাওয়া প্রবাসী বাংলাদেশি মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিনের মরদেহ দেশে আনা সম্ভব হবে না। রবিবার (৩ নভেম্বর) এক ক্ষুদে বার্তায় এই তথ্য জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
মরহুমের স্ত্রী লেবাননে আছেন। তার সঙ্গে লেবানন দূতাবাস কথা বলেছে, যোগাযোগ রাখছে। যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ফ্লাইট না থাকার কারণে মরদেহ বাংলাদেশে আনা সম্ভব হবে না বলে তাকে জানানো হয়েছে।
লেবাননের স্থানীয় সময় শনিবার (২ নভেম্বর) রাতে বৈরুতের বাংলাদেশ দূতাবাস জানায়, বাংলাদেশি রেমিট্যান্স যোদ্ধা মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন শনিবার (২ নভেম্বর) বিকেল ৩টা ২৩ মিনিটে বৈরুতের হাজমিয়ে এলাকায় কর্মস্থলে যাওয়ার পথে (একটি কফি শপে অবস্থানকালে) বিমান হামলায় ঘটনাস্থলে মারা যান।
নিজাম উদ্দিনের পিতা মোহাম্মদ আবদুল কুদ্দুস এবং মাতা- আনোয়ারা বেগম। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার খারেরা এলাকার বাসিন্দা।
লেবাননে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এয়ার ভাইস মার্শাল জাভেদ তানভীর খান মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিনের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেন এবং তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
উল্লেখ্য, স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার বিকেল ৩টা ২৩ নাগাদ বৈরুতের হাজমিয়ে এলাকায় কর্মস্থলে যাওয়ার পথে বিমান হামলায় নিহত হন মোহাম্মদ নিজাম। তার বাবা মোহাম্মদ আবদুল কুদ্দুস এবং মাতা মোসা. আনোয়ারা বেগম। নিজামের বাড়ি বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার খারেরা এলাকায়।