গুলি নয়, নজরদারি ও অগ্নিনির্বাপনে হেলিকপ্টারের ব্যবহার হয়েছে: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হেলিকপ্টার থেকে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটেনি বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। রোববার (২৮ জুলাই) রাতে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। নজরদারি ও অগ্নিনির্বাপক সুবিধা দেওয়ার জন্য হেলিকপ্টারের ব্যবহার হয়েছে বলে এতে জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মূলত নজরদারি, আটকা পড়া আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মীদের উদ্ধার এবং জরুরি পরিস্থিতিতে অগ্নিনির্বাপক সুবিধা দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে হেলিকপ্টার। কোটা সংস্কার আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ছাত্র-ছাত্রীদের মৃত্যুর ঘটনা, হত্যা, অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর, নাশকতা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে দায়ীদের তদন্তের মাধ্যমে জবাবদিহি করতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আরো পড়ুন: কোটা আন্দোলনে সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্ষতি ৩২ কোটি টাকা
গত ১৮ জুলাই গঠিত সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতির নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন ইতোমধ্যেই এই বিষয়ে কাজ শুরু করেছেন। এ ছাড়া হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় কয়েকটি বিভাগীয় তদন্তও চলছে। সরকার নিশ্চিত করছে যে, তদন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য জবাবদিহিতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিতে অনুসরণ করা হবে আইনের যথাযথ প্রক্রিয়া।