শীত ও কুয়াশা নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
আগের থেকে সারাদেশে শীতের প্রাদুর্ভাব কম থাকলেও কুয়াশা পড়ছে লক্ষণীয় মাত্রায়। এছাড়া কিছু এলাকায় বৃষ্টি ও ঝড়েরও দেখা মিলেছে। আবহাওয়ার এমন হঠাৎ পরিবর্তন জনজীবনে বেশ প্রভাব ফেলেছে। বাড়ছে ঠাণ্ডাজনিত জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তরপূর্ব বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা (১-২) ডিগ্রি সে. হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা (১-২) ডিগ্রী সে. হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ০৬ টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। কুয়াশা: শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানিয়েছে, বর্ধিত ৫ (পাঁচ) দিনে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে।