নৌকার মনোনয়ন পেলেও বৈঠা এখন অন্যের হাতে
জোটের সমীকরণে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েও কপাল পুড়েছে ৩০ জন প্রার্থীর। রবিবার (১৭ ডিসেম্বর) মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে জাতীয় পার্টি ও জোটের শরিকদের জন্য ৩২টি আসন ছেড়ে দেয় আওয়ামী লীগ। দুটি আসনে আগে থেকেই আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন না। ফলে ৩০টি আসনে নৌকার প্রার্থীদের সরে যেতে হয়েছে।
এর মধ্যে ঢাকার একটি আসন রয়েছে। ঢাকা-১৮ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েও বাদ পড়েছেন মোহাম্মদ হাবিব হাসান। সেই আসনে নির্বাচন করবেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের স্ত্রী শেরীফা কাদের।
আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়েও বাদ পড়া প্রার্থীরা হলেন—ঠাকুরগাঁও-৩ ইমদাদুল হক, নীলফামারী-৩ মো. গোলাম মোস্তফা, নীলফামারী-৪ জাকির হোসেন বাবুল, রংপুর-১ রেজাউল করিম, রংপুর-৩ তুষারকান্তি মন্ডল, কুড়িগ্রাম-১ মো. আছলাম হোসেন সওদাগর, কুড়িগ্রাম-২ মো. জাফর আলী, গাইবান্ধা-১ আফরুজা বারী, গাইবান্ধা-২ মাহবুব আরা বেগম গিনি, বগুড়া-২ তৌহিদুর রহমান মানিক, বগুড়া-৩ মো. সিরাজুল ইসলাম খান রাজু, বগুড়া-৪ মো. হেলাল উদ্দিন কবিরাজ, রাজশাহী-২ মোহাম্মদ আলী, সাতক্ষীরা-২ মো. আসাদুজ্জামান বাবু, পটুয়াখালী-১ মো. আফজাল হোসেন, বরিশাল-২ তালুকদার মো. ইউনুস, বরিশাল-৩ সরদার মো. খালেদ হোসেন, পিরোজপুর-২ কানাই লাল বিশ্বাস, পিরোজপুর-৩ মো. আশরাফুর রহমান, ময়মনসিংহ-৫ মো. আব্দুল হাই আকন্দ, ময়মনসিংহ-৮ মো. আব্দুছ ছাত্তার, কিশোরগঞ্জ-৩ মো. নাসিরুল ইসলাম খান, মানিকগঞ্জ-১ মো. আব্দুস সালাম, হবিগঞ্জ-১ ডা. মো. মুশফিক হুসেন চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মো. শাহজাহান আলম, ফেনী-৩ মো. আবুল বাশার, লক্ষ্মীপুর-৪ ফরিদুন্নাহার লাইলী, চট্টগ্রাম-৫ মোহাম্মদ আবদুস সালাম ও চট্টগ্রাম-৮ নোমান আল মাহমুদ।