সনদ জালিয়াতির অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হয়: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, জাল সনদধারী ৬৭৮ জন শিক্ষক-কর্মচারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সনদ জালিয়াতির বিষয়ে অভিযোগ পাওয়া গেলে সর্বোচ্চ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
মঙ্গলবার (৬ জুন) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।
শিক্ষামন্ত্রী জানান, প্রতিটি জেলায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিটি বিভাগে একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার পরিকল্পনা রয়েছে।
সংসদ সদস্য মনজুর হোসেনের প্রশ্নের লিখিত জবাবে তিনি বলেন, ২০২২-২৩ অর্থবছরেও একই পরিমাণ টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছিল।
সরকার দলীয় সংসদ সদস্য নাছিমুল আলম চৌধুরী বলেন, উচ্চ শিক্ষা পর্যায়ে শিক্ষা সনদ জালিয়াতি বন্ধে একটি অটোমেশন সফটওয়্যার প্রবর্তনের কাজ চলমান রয়েছে। সফটওয়্যারটি চালু হলে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের যাবতীয় তথ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে এবং অনলাইনে পৃথিবীর যেকোনও স্থান থেকে সনদ যাচাই করা যাবে। এতে সনদ জালিয়াতি বন্ধ করা সম্ভব হবে।
আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমানের প্রশ্নের জবাবে দীপু মনি জানান, নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস ও আদর্শিক রাজনৈতিক চেতনায় উদ্বুদ্ধ করতে ‘বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী’, ‘কারাগারে রোজনামচা’ ও ‘আমার দেখা নয়াচীন’ বইগুলোর অংশবিশেষ বিভিন্ন শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।