ইজতেমা থেকে ফেরার পথে ৩ মুসল্লির মৃত্যু
পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলার আঞ্চলিক ইজতেমার আখেরি মোনাজাত শেষে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় তিন মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। আহতদের মধ্যে ১৫ জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
শনিবার দুপুরে বোদা উপজেলার চন্দনবাড়ি এলাকায় ও দেবীগঞ্জ উপজেলার পঞ্চগড়-দেবীগঞ্জ মহাসড়কের লক্ষ্মীরহাট এলাকায় এ দুর্ঘটনাগুলো ঘটে।
নিহতরা হলেন পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার দরগাছা গ্রামের তমিজ উদ্দীন (৬০), তেঁতুলিয়ার তিরনইহাট ইউনিয়নের পিঠাখাওয়া খাগতপাড়া গ্রামের হাসিবুল ইসলাম (৩২) এবং পঞ্চগড় সদর উপজেলার সাড়ে ৯ মাইল বিরাজোত গ্রামের কাসেম আলীর ছেলে তপন (২৫)।
স্থানীয়রা জানায়, শনিবার বিকেলে দেবীগঞ্জ উপজেলা শহর থেকে সাদপন্থীদের তিন দিনব্যাপী ইজতেমার আখেরি মোনাজাত শেষে বাসযোগে মুসল্লিরা বাড়ি ফিরছিলেন। এ সময় তারা দেবীগঞ্জ উপজেলার লক্ষ্মীরহাট এলাকায় পৌঁছলে একই দিক থেকে আসা একটি ট্রাক যাত্রীবাহী বাসটিকে ধাক্কা দেয়। এ সময় মহাসড়ক থেকে উল্টে বাসটি নিচে পড়ে যায়। এতে বাসের বেশির ভাগ যাত্রী আহত হন।
আহতদের মধ্যে স্বজন আলীকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় দেবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে একই সময় পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার চন্দনবাড়ী এলাকায় ইজতেমা থেকে ফেরার পথে যাত্রীবাহী বাসের চাকা ব্লাস্ট হয়ে তমিজ উদ্দিন ও হাসিবুল নামে আরো দুই মুসল্লি নিহত হন।
স্থানীয়রা জানায়, শনিবার বিকেলে দেবীগঞ্জ উপজেলা শহর থেকে সাদপন্থীদের তিন দিনব্যাপী ইজতেমার আখেরি মোনাজাত শেষে বাসযোগে মুসল্লিরা বাড়ি ফিরছিলেন। এ সময় তারা দেবীগঞ্জ উপজেলার লক্ষ্মীরহাট এলাকায় পৌঁছলে একই দিক থেকে আসা একটি ট্রাক যাত্রীবাহী বাসটিকে ধাক্কা দেয়। এ সময় মহাসড়ক থেকে উল্টে বাসটি নিচে পড়ে যায়। এতে বাসের বেশির ভাগ যাত্রী আহত হন।
আহতদের মধ্যে স্বজন আলীকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় দেবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে একই সময় পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার চন্দনবাড়ী এলাকায় ইজতেমা থেকে ফেরার পথে যাত্রীবাহী বাসের চাকা ব্লাস্ট হয়ে তমিজ উদ্দিন ও হাসিবুল নামে আরো দুই মুসল্লি নিহত হন।