বঙ্গবন্ধুর ভাবনায় সোনার বাংলা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্বে নন্দিত নেতাদের একজন। নিঃসন্দেহে তিনি একজন মহান মানবের প্রতিচ্ছবি।তিনি স্বাধীনতার মূর্ত প্রতীক হয়ে সকল বাঙ্গালীর বুকে উজ্জীবিত হয়ে আছেন। তার সৃষ্টিশীলতার আলো ছড়িয়েছে আছে সব ক্ষেত্রে।বিশ্বে খুব কম সংখ্যক রাজনীতিবিদেরই এমন বিরল কৃতিত্ব রয়েছে। মানুষ হিসেবে এর চেয়ে মহৎ কৃতিত্বের আর কি হতে পারে? দেশ স্বাধীন হওয়ার পরপরই যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে ঢেলে সাজাতে চেয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু।বিশেষ করে তরুণদের প্রতি তার দৃষ্টি ছিল কোমল।কারণ তিনি জানতেন,কেবল তরুণরাই তাদের সৃষ্টিশীল মেধা ও অল্প পুঁজি খাটিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে সক্ষম।
অথচ বর্তমানে আমরা তরুণ হয়ে খুব সহজেই বিভ্রান্ত হয়ে যাই। মাঝে মাঝে ভুল পথে হেঁটে চলি,ভুলে যাই আমাদের অতীতকে।কিন্তু আমাদের বঙ্গবন্ধু প্রতিটা ক্ষেত্রে সৃজনশীল প্রতিভার অধিকারী ছিলেন।
প্রতিটা ক্ষেত্রে তিনি অসীম সাহসিকতার সাথে পথ চলেছেন।দুর্গম পথে আত্মবিশ্বাস নিয়ে একাই পাড়ি দিয়েছেন।কিন্তু বর্তমান তরুণদের মাঝে একধরণের বিচলিত ভাব লক্ষ্য করা যায়। অল্পতেই হতাশ ও আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে।তাই নিজেদেরকে উজ্জীবিত করতে বঙ্গবন্ধুকে জানা খুব প্রয়োজন। বিশেষ করে তরুণসমাজকে বঙ্গবন্ধুর চিন্তা ও চেতনার আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
তরুণ প্রজন্মকে জানান দিতে হবে,বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতাযুদ্ধে মুক্তিকামী মানুষের টর্চবিয়ারার হিসেবে কিভাবে শক্তিশালী পাকিস্তানী হায়েনাদের বিরুদ্ধে ও স্বাধীনতা পরবর্তী যারা দেশের ভেতরে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল তাদের বিরুদ্ধে লড়েছেন এবং স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে কিভাবে বহির্বিশ্বে তুলে ধরেছেন!
বঙ্গবন্ধু এমন একজন নেতা ছিলেন যিনি মানুষকে শুধু স্বপ্ন দেখাননি বরং সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করতে শিখিয়েছেন।তাই তরুণদের অবশ্যই তার আত্মার শান্তির জন্য স্বপ্নের সোনার বাংলাকে বাস্তবে পরিণত করতে হবে।ফলে তার স্বপ্ন পূরণের মধ্য দিয়ে আমরা এই মহান নেতাকে শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলতে পারবোথ বঙ্গবন্ধুথর স্বপ্ন শক্তি আমরা তরুণ সমাজ,আমরা সোনার বাংলা বিনির্মাণে বদ্ধ পরিকর।শুধু বাঙ্গালীদের নিকট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সমাদৃত ছিলেন ব্যাপারটা এমন নয়।বরং সারা বিশ্বে তার ছিল সুনাম। তারই উদাহরণ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যখন উদ্দেশ্য করে কিউবার মহান বিপ্লবী নেতা ফিদেল কাস্ত্রো বলেছিলেন, “আমি হিমালয় দেখিনি কিন্তু শেখ মুজিবকে দেখেছি। ব্যক্তিত্ব এবং সাহসিকতায় তিনিই যেন হিমালয়। ফিদেল কাস্ত্রোর এমন উক্তি দেবার পেছনে বঙ্গবন্ধুর মানুষের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা ও দেশের প্রতি তীব্র অনুরাগকে বুঝিয়েছেন।
বাঙ্গালীরা সাধারণত শান্ত স্বভাবের ও নিরীহ। কিন্তু অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার যার প্রমাণ আমাদের এই মহান মুক্তিযুদ্ধ। তবে এই মহান মুক্তিযুদ্ধের যার অবদান সবচেয়ে বেশী তিনিই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি জীবিত অবস্থায় মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি নিয়ে ভাবতেন ও স্বাধীনতা পরবর্তী সময়েও তরুণদের বেকারত্ব নিয়ে কথা বলেছেন।
তবে আনন্দের বিষয় হচ্ছে,তিনি অর্থনৈতিক মুক্তি ও বেকারত্ব নিয়ে কিছু করে যেতে না পারলেও বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার আওয়ামীলীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি ও বেকারত্ব দূরীকরণে বদ্ধপরিকর।বঙ্গবন্ধু প্রায় বক্তব্যে বলতেন, ‘দেশের ভাগ্য পরিবর্তন করা সম্ভব যদি তরুণদের বেকারত্ব দূর করা যায়।কোনো দেশের সমস্যা দূরীকরণ এবং লক্ষ্যপূরণ করতে হলে অবশ্যই তরুণ সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে।
যেকোনো দেশের তরুণ সমাজ পিছিয়ে থাকা মানে অর্থনৈতিকভাবে পশ্চাৎমুখী হওয়া। তাই তরুণরা যেনো দেশের বোঝা না হয় সেদিকে রাষ্ট্রের খেয়াল রাখতে হবে। তাই দেশের অর্থনৈতিক চাকাকে শক্তিশালী করতে তরুণদের মেধা এবং সতেজ জ্ঞানকে কাজে লাগাতে বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী সরকার বহুমুখী পদক্ষেপ নিয়েছে।
এতে এই সবুজ-শ্যামল বাংলাকে প্রকৃত সোনার বাংলায় রূপান্তরিত হচ্ছে। আমি বঙ্গবন্ধুকে কাছ থেকে দেখিনি।তবে অসংখ্য বই পড়েছি। তরুণ বয়সে দেশের প্রতি তার কি দায়িত্ব ছিল তা দেখিয়েছেন।বলা যায়,তার জীবনের বেশীরভাগ সময় ব্যয় করেছিলেন দেশের স্বার্থে ও দশের স্বার্থে। অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে কিভাবে প্রতিবাদে করতে হয় ও অন্যের উপকারে কিভাবে ঝাপিয়ে পড়তে হয় তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত শেখ মুজিবুর রহমান।
“অসমাপ্ত আত্মজীবনী” বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লিখিত ইতিহাস।শৈশব থেকে শুরু করে তার সমস্ত রাজনৈতিক ইতিহাস তার এই বইয়ে লিপিবদ্ধ আছে।তার শৈশব কেটেছিল টুঙ্গিপাড়ার নদীতে ঝাঁপ দিয়ে,মেঠো পথের ধুলোবালি মেখে।বর্ষার কাদাপানিতে ভিজে।পড়ালেখার পাশাপাশি খেলাধুলার প্রতি দারুন ঝোঁক ছিল তার।বিশেষ করে ফুটবল খেলা খুব পছন্দ করতেন। প্রায়ই মধুমতি নদী পার হয়ে চিতলমারী ও মোল্লাহাট যেতেন খেলাধুলা করার জন্যে। তবে কে জানতো অত্যন্ত দুষ্টু প্রকৃতির এই ছেলেটি আজ বাংলাদেশ নামক স্বাধীন দেশের নায়ক হবেন? পশ্চিম পাকিস্তানীদের শাসন ও শোষণ থেকে বেরিয়ে স্বাধীন রাষ্ট্রের বীজবপন শেখ মুজিবের হাত ধরে।ছোটবেলা থেকেই বঙ্গবন্ধু ছিলেন কোমল হৃদয়ের অধিকারী। অনেকসময় স্কুল থেকে ফেরার পথে অসহায়দের নিজের চাদর, ছাতা দিয়ে দিতেন।কখনো বন্ধুদেরকে বাড়িতে নিয়ে এসে একসাথে খাবার খেতেন।তরুণ বয়সে অকুন্ঠচিত্তে ন্যায়ের পক্ষে লড়াই করতেন তিনি।এমনও হয়েছে মানুষের অধিকার আদায়ে তিনি বার বার জেল খেটেছেন, নির্যাতিত হয়েছেন।তবুও যেনো মানুষকে বিপদে সাহায্য ও ভালোবাসায় ছিলেন সর্বেসর্বা।
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানে বন্দি থাকাকালীন তার সামনে কবর খোঁড়া হয়েছিল। তারপরও তিনি অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি।সাহসের সাথে বলেছিলেন,তাকে মেরে ফেলা হলেও যেন তার লাশটা শুধু বাংলার মাটিতে পাঠানো হয়। এমন কথা শুনে যেনো গা শিউরে উঠে।আর ভাবতে ইচ্ছে করে,দেশের প্রতি কতোটা ভালোবাসা ও অনুরাগ থাকলে নিজের মৃত্যুর বিনিময়ে হলেও দেশকে বাঁচাতে চায়!
এমন দেশপ্রেমিক ও বঙ্গবন্ধু থেকে আমাদের শিক্ষা নিয়ে পথ চলতে হবে। কারণ দেশপ্রেমের আদর্শ ও সদিচ্ছা থাকলে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়া আমাদের সময়ের ব্যাপার মাত্র।
আজকের এই তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু ওপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছেন,বাংলাদেশ যতদিন টিকে থাকবে ততদিন বঙ্গবন্ধু শিরদাড়া হয়ে সুউচ্চে দাঁড়িয়ে থাকবেন। বর্তমান প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর আদর্শের চর্চা,সাহসিকতা, নেতৃত্বের উত্তম গুণাবলি, প্রজ্ঞায় উজ্জীবিত। আজ তার চেতনায় বাংলাদেশ বহির্বিশ্বে সুনাম কুড়াচ্ছে। যা বাংলা ও বাঙালিকে উদ্দীপিত করছে তার গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসে।
বাংলাদেশ আজ নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ থেকে মধ্য আয়ের দেশ হওয়ার পথে এগিয়ে চলছে। যেখানে প্রতিটা নাগরিকের খাদ্য নিশ্চিত কঠিন ছিল সেখানে বঙ্গবন্ধুর বাংলায় খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পাশাপাশি খাদ্য রপ্তানি হচ্ছে বিদেশেও। পোশাক ও দক্ষ জনসংখ্যা রপ্তানিতে বাংলাদেশ সারা বিশ্বে সমাদৃত।
বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি, শিক্ষার মান উন্নত ও মানব উন্নয়ন সূচকে অগ্রগতিই বলে বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে।
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ,ত্যাগ,দেশের মানুষের প্রতি ভালোবাসা যে ভালোবাসা দেখিয়েছেন তা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালীর মর্যাদা দানে অবদান রেখেছেন। অন্যায়ের প্রতি আপোষহীন এই নেতা নিঃস্বাথর্ভাবে মানুষকে ভালোবেছেন,প্রতিটা মুহুর্তে দেশ ও দশের জন্যে জীবন বাজী রেখেছিলেন যা সবর্জনবিদিত।তাই তরুণ প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে জানা গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো একাত্তরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে এই মহান নেতা এগিয়ে না আসলে এখনও আমরা স্বাধীনতা বঞ্চিত, পরাধীন ও শোষিত বাঙ্গালী জাতি হিসেবে সবকিছু সয়ে যেতাম।
সঠিকভাবে যুদ্ধ পরিচালনা ও অনুপ্রেরণা ছাড়া যুদ্ধে জয়ী হওয়া অসম্ভব।কিন্তু আমাদের এই মহান নেতার রাজনৈতিক মেধা, প্রজ্ঞা, নির্দেশনা, সঠিক পরিচালনায় যুদ্ধে জয়ী ও স্বাধীনতা পরবর্তী সরকার গঠন সম্ভব হয়েছে।ক্ষণজন্মা এমন নেতার অবদান কখনও ভুলে যাওয়া সম্ভব নয়। তাই নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে সম্যক ধারণা দিতে হবে।বলতে হবে মুক্তিযুদ্ধের কথা।যাতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নিজেদের যোগ্য নেতৃত্বে পরিণত করতে পারে। বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ সরকারের যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার সংকল্পে এসেট হিসেবে কাজ করবে এই তরুণেরা। তাই তাদের প্রস্তুত করতে হবে।দেশপ্রেমের বলয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় তাদেরকে বিকশিত করতে হবে।এতে আমরা বাংলাদেশকে সঠিকভাবে নিজেদের মাঝে ধারণ করতে পারবো। কিন্তু বর্তমানে সোশ্যাল যোগাযোগের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের সত্য ইতিহাসকে অনেক স্বাধীনতাবিরোধী বিকৃত করে নতুন প্রজন্মকে ভুল পথে ধাবিত করছে। ফলে বিশেষ করে তরুণদের মাঝে এক ধরনের স্বাধীন দেশ ও স্বাধীনদেশের স্থপতিকে নিয়ে বিতর্ক লক্ষ্য করা যায়। তাই কেবল সোশ্যাল যোগাযোগের মাধ্যমে নয় বরং প্রতিটা স্কুল,কলেজ ও গণমাধ্যমে তরুণদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধের আসল চিত্রটি তুলে ধরতে হবে। কারণ নতুন প্রজন্মের মেধা, মননে ও চেতনায় মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণার উন্মেষ যথাযথভাবে ঘটাতে না পারলে তা দেশের জন্য হুমকিস্বরুপ হয়ে দাঁড়াবে।
আমাদের মনে রাখতে হবে,সবর্কালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, বাঙালি জাতির পিতা, বাংলার সিংহ পুরুষ, বিশ্বনেতা শেখ মুজিব হলেন তরুণদের প্রাণ। তরুণ সমাজ আজ প্রতিবাদ করতে জানে, ন্যায়ের পক্ষে কথা বলতে শিখেছে যা একাত্তরে তরুণের ভূমিকা পালন করেছিল শেখ মুজিবুর রহমান।
তাই আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ একটা ঘটনা মাত্র নয় এর রয়েছে বিস্তর ইতিহাস। পাকিস্তানী হায়েনাদের পরাজিত করার ইতিহাস। তৎকালীন সময়ে নিরস্ত্র মানুষের সাহসিক প্রতিবাদ, প্রতিরোধ ও রক্তক্ষয়ের মাধ্যমে বিজয় লাভের সোনালী মুহুর্ত। মহান মুক্তিযুদ্ধে আমরা আমাদের অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছি,ভৌগোলিক অবস্থান পেয়েছি।তবে হারিয়েছি ৩০ লক্ষ মানুষের জীবন,পরিবার-পরিজন।তাই বর্তমান যুগে মিডিয়ার পাশাপাশি সর্বস্তরের পাঠ্যপুস্তক,বিভিন্ন বই, পত্রিকা, সাহিত্যের মাধ্যমে এই ইতিহাসের নির্মাণ ঘটানো সম্ভব।তাছাড়া ১৯৭১-এর যুদ্ধকালীন সময় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা তথ্য ও ঘটনাপ্রবাহ সঠিকভাবে নতুন প্রজন্মের কাছে উপস্থাপন করা জাতির অর্পিত দায়িত্ব।যা তরুণ সমাজ ও যারা মুক্তিযুদ্ধের তথ্য সম্পর্কে ভুল জানে তাদের বোঝার ক্ষেত্রে শক্ত ভূমিকা পালন করতে সক্ষম। তাছাড়া বঙ্গবন্ধু তার মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মাঝে বহিঃপ্রকাশ করেছেন কীভাবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়তে হয়। কেমন করে মানুষের মাঝে আস্থা লাভ করা সম্ভব। কীভাবে দেশ, মাটি আর মানুষকে ভালো বাসতে হয়।অর্থাৎ এসব গুণ যা তরুণদের কাছে অনুসরণীয়।
লেখকঃ সজীব বণিক
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (কুবিসাস)