এক আবরারের মৃত্যু, ২৬ টি পরিবার তছনছ!
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার পাঁচ নম্বর আসামি ইফতি মোশাররফ সকালের বাবা স্ট্রোক করে মারা গেছেন। ছেলের জন্য অতিরিক্ত টেনশন করেই তার স্ট্রোক হয়েছে বলে জানিয়েছে পরিবার।
এই সকালদের যারা তৈরি করে তারা গ্রেপ্তার হয় না, তাদের বাবাদের স্ট্রোক করে মৃত্যুবরণ করতে হয়না( কোন বাবাকে দোষী করছি না, জাস্ট এক ধরনের আবেগ থেকে বলা)। যে অপরাজনীতির বলি হয়ে নষ্ট হয় সকালরা, সেই অপরাজনীতির নুন্যতম পরিবর্তন হয়না। আবরারের পরে ঢাবির সার্জেন্ট জহুরুল হলসহ দেশের কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের আবরার স্টাইলে মারা হয়েছে, থানায় দেওয়া হয়েছে। ডাকসুতে হত্যার উদ্দেশ্য ভিপি নুর ও তার সহযোদ্ধাদের উপর লাইট দরজা বন্ধ করে হামলা করা হয়েছে...
এক আবারারের মৃত্যুও যদি এসব থামাতে পারতো, বন্ধ হতো তাদের নির্যাতন, মারধরের পরে থানায় দেওয়ার মতো ঘৃণ্য কাজ; তাও না হয় বলা যেতে অন্তত আবরারের মৃত্যু তাদের বিবেকবোধ জাগ্রত করেছে, বন্ধ হয়েছে জুলুম, ব্লেম গেইম!কিন্তু কি হলো? আবরারের মৃত্যু তাদের নুন্যতম বিবেকবোধ জাগ্রত করতে পারেনি, তারা হয়নি বিন্দুমাত্র অনুতপ্ত!