স্কুলে ভর্তির শূন্য আসনের তথ্য দিতে হবে আজকের মধ্যে
- টিডিসি রিপোর্ট
- প্রকাশ: ২০ অক্টোবর ২০২৩, ০৮:৪২ AM , আপডেট: ২০ অক্টোবর ২০২৩, ০৮:৪২ AM
প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য শূন্য আসনের তথ্য এন্ট্রি দেওয়ার সময় শেষ হচ্ছে আজ শুক্রবার (২০ অক্টোবর)। আগামী শিক্ষাবর্ষের (২০২৪ সালে) জন্য শিক্ষার্থী ভর্তি করতে এ তথ্য চাওয়া হয়েছে। এর আগে ১৭ অক্টোবর সময় শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তিন দিন বাড়ানো হয়। সফটওয়্যারের জটিলতায় টেলিটকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সময় বাড়ানো হয়েছিল।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৪ সালে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তিতে শূন্য আসনে তথ্য এন্ট্রির সময় নির্ধারণ ছিল ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করতে না পারায় টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রেজিস্ট্রেশনের সময় ২০ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
এর ফলে ভর্তিপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানের শূন্য আসনসহ অন্য তথ্যাদি ২০ অক্টোবরের মধ্যে টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের লিংক gsa.teletalk.com.bd-এ প্রবেশ করে টেলিটক প্রদত্ত ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রদান করতে হবে।
তথ্য প্রদানের ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো অনুসরণ করতে হবে
তথ্য ফরমে ঢাকা মহানগরীর প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের প্রতিষ্ঠানসংলগ্ন সর্বোচ্চ তিনটি থানাকে এরিয়া হিসেবে নির্ধারণ করতে হবে। তথ্য ফরমের ব্যাংক–সংক্রান্ত তথ্যে অবশ্যই প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানপ্রধান অনলাইন ব্যাংকের হিসাব নম্বর ও রাউটিং নম্বর দিয়ে করবেন। কোনো প্রকার অ্যানালগ নম্বর দেওয়া যাবে না।
আরো পড়ুন: গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে সভা ২৬ অক্টোবর
রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণের সময় কোনো ধরনের ভুল তথ্য দেওয়া হলে এবং এ বিষয়ে পরবর্তী সময়ে কোনো জটিলতা তৈরি হলে তথ্য প্রদানকারীরা ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকবেন। ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তিপ্রক্রিয়া স্বচ্ছতার সঙ্গে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে নির্ধারিত তারিখের মধ্যে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে মাউশি।
প্রতিবারই বছরের শেষ সময়ে এসে পরবর্তী বছরের ভর্তিপ্রক্রিয়া চলে। ভর্তি শেষে জানুয়ারিতে ক্লাস শুরু হয়। আগে কেবল প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির কাজটি হতো লটারির মাধ্যমে। কিন্তু করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে ২০২১ শিক্ষাবর্ষে বিদ্যালয়গুলোয় সব শ্রেণিতেই লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। এরপর থেকে একই প্রক্রিয়ায় ভর্তির জন্য শিক্ষার্থী বাছাই করা হচ্ছে।