০৪ নভেম্বর ২০২১, ১৮:৫৩

বশেমুরবিপ্রবিতে সংবিধান দিবস পালিত

বশেমুরবিপ্রবিতে সংবিধান দিবস পালিত  © টিডিসি ফটো

গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগের উদ্যোগে নানা আয়োজনে সংবিধান দিবস পালিত হয়েছে।

দিবসটি উপলক্ষে ৪ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) সকাল ১০.৩০ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে কবুতর অবমুক্তকরণ, বর্ণাঢ্য র‍্যালি আয়োজন করা হয়। পরবর্তীতে সকাল ১১.০০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের ২২৪ নং রুমে কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এসকল আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও আইন অনুষদের ডিন ড. রাজিউর রহমান, আইন বিভাগের সভাপতি মানসুরা খানম, সহকারী অধ্যাপক হুমায়ুন কবীর, প্রভাষক সুরাইয়া জেবিন, মেহেদী হাসান এবং মাহবুবুল ইসলামসহ বিভাগটির বিভিন্ন বর্ষের শিক্ষার্থীবৃন্দ।

দিবসটি প্রসঙ্গে আইন বিভাগের সভাপতি মানসুরা খানম বলেন, ‘সংবিধান বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন। দেশের অন্যান্য সকল আইন সংবিধানের সাথে সামঞ্জস্য রেখেই তৈরি করা হয়েছে। একই সাথে কোনো আইন সংবিধানের সাথে অসামঞ্জস্য হলে তা বাতিল বলে গণ্য হয়ে থাকে । এ কারণে সংবিধানকে মূল আইন বা অন্যান্য আইনের মা বলা হয়। এজন্য সংবিধান আইনের শিক্ষার্থীসহ সকলের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।’

দিবসটি উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও আইন অনুষদের ডিন ড. রাজিউর রহমান শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘সংবিধান এটি আমাদের দেশের সর্বোচ্চ আইন। এটির মধ্যে আমাদের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ এ সবকিছুর সম্মিলনে জনগণের যে আশা আকাঙ্খা তা সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ১৯৭২ সালের এই দিনে গণপরিষদে বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ (বিজয় দিবস) থেকে কার্যকর হয়। সংবিধানের ইতিহাস থেকে আমরা জানতে পারি,গণপরিষদে সংবিধানের ওপর বক্তব্য রাখতে গিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেন, ‘এই সংবিধান শহীদের রক্তে লিখিত, এ সংবিধান সমগ্র জনগণের আশা-আকাঙ্খার মূর্ত প্রতীক হয়ে বেঁচে থাকবে।’

এসময় তিনি আরও বলেন, ‘আগামী বছর এই দিনে সংবিধান দিবসের সুবর্ণ জয়ন্তী পালিত হবে। বিভিন্ন দেশে সংবিধান দিবসকে জাতীয় দিবস হিসেবে পালন করা হয়। সেই হিসেবে বাংলাদেশেও যেন সংবিধান দিবসকে জাতীয় দিবস হিসেবে পালন করা হয় সেটি এখন সময়ের দাবি।’

গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগের উদ্যোগে নানা আয়োজনে সংবিধান দিবস পালিত হয়েছে।

দিবসটি উপলক্ষে ৪ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) সকাল ১০.৩০ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে কবুতর অবমুক্তকরণ, বর্ণাঢ্য র‍্যালি আয়োজন করা হয়। পরবর্তীতে সকাল ১১.০০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের ২২৪ নং রুমে কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এসকল আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও আইন অনুষদের ডিন ড. রাজিউর রহমান, আইন বিভাগের সভাপতি মানসুরা খানম, সহকারী অধ্যাপক হুমায়ুন কবীর, প্রভাষক সুরাইয়া জেবিন, মেহেদী হাসান এবং মাহবুবুল ইসলামসহ বিভাগটির বিভিন্ন বর্ষের শিক্ষার্থীবৃন্দ।

দিবসটি প্রসঙ্গে আইন বিভাগের সভাপতি মানসুরা খানম বলেন, সংবিধান বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন। দেশের অন্যান্য সকল আইন সংবিধানের সাথে সামঞ্জস্য রেখেই তৈরি করা হয়েছে। একই সাথে কোনো আইন সংবিধানের সাথে অসামঞ্জস্য হলে তা বাতিল বলে গণ্য হয়ে থাকে । এ কারণে সংবিধানকে মূল আইন বা অন্যান্য আইনের মা বলা হয়। এজন্য সংবিধান আইনের শিক্ষার্থীসহ সকলের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

দিবসটি উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও আইন অনুষদের ডিন ড. রাজিউর রহমান শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, সংবিধান এটি আমাদের দেশের সর্বোচ্চ আইন। এটির মধ্যে আমাদের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ এ সবকিছুর সম্মিলনে জনগণের যে আশা আকাঙ্খা তা সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ১৯৭২ সালের এই দিনে গণপরিষদে বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ (বিজয় দিবস) থেকে কার্যকর হয়। সংবিধানের ইতিহাস থেকে আমরা জানতে পারি,গণপরিষদে সংবিধানের ওপর বক্তব্য রাখতে গিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেন, ‘এই সংবিধান শহীদের রক্তে লিখিত, এ সংবিধান সমগ্র জনগণের আশা-আকাঙ্খার মূর্ত প্রতীক হয়ে বেঁচে থাকবে।’

এ সময় তিনি আরও বলেন, আগামী বছর এই দিনে সংবিধান দিবসের সুবর্ণ জয়ন্তী পালিত হবে। বিভিন্ন দেশে সংবিধান দিবসকে জাতীয় দিবস হিসেবে পালন করা হয়। সেই হিসেবে বাংলাদেশেও যেন সংবিধান দিবসকে জাতীয় দিবস হিসেবে পালন করা হয় সেটি এখন সময়ের দাবি।