১৫ অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক নিয়োগে মন্ত্রণালয়ের অসম্মতি
অবসরপ্রাপ্ত ১৫ জন অধ্যক্ষ ও প্রধান শিক্ষকের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে অসম্মতি জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
বৃহস্পতিবার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক) মোহাম্মদ সুহেল মাহমুদ স্বাক্ষরিত আলাদা আদেশে ওই ১৫ জন অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও প্রধান শিক্ষকের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে অসম্মতি জানানো হয়।
আদেশের তথ্য অনুযায়ী, যশোরের শার্শা উপজেলার বুরুজবাগান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. শাহাব উদ্দীন, লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জের জিয়াউল হক হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. তাজুল ইসলাম পাইন, সিলেটের জকিগঞ্জের সাজ্জাদ মজুমদার বিদ্যানিকেতনের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. কুতুব উদ্দিন, বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জের এস পি রশিদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. মুছাফ কাক্কা মিয়া, নোয়াখালীর সেনবাগের ছিলোনিয়া ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. আবদুস ছাত্তার, বরিশালের উজিরপুরের ধামুরা বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মু. জহিরুল ইসলাম, মৌলভীবাজারের কাজিরবাজার আপ্তাব উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোস্তাকিম মিয়া ও বরগুনার বামনার উত্তর কাকচিড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. পান্না মিয়ার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে অসম্মতি জানানো হয়েছে।
এছাড়া কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার আলহাজ্ব আলী আছিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোস্তফা কামাল চৌধুরী, চট্টগ্রামের চান্দাগাঁওয়ের সিডিও পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ নুরুল আলম, হবিগঞ্জের বহুবলের মিরপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে প্রধান শিক্ষক মো. আব্দুর রব, পিরোজপুর সদরের হুলারহাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আলমগীর শেখ, নোয়াখালীর সেনবাগের মোহাম্মদপুর রামেন্দ্র মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন, ভোলার লালমোহসের গাজারিয়া গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন এবং চট্টগ্রামের পটিয়ার কুসুমপুরা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ নেজামুল ইসলামের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে অসম্মতি জানানো হয়েছে।