ঢাবি ছাত্রী ধর্ষণ: কারাগারে ছাত্র অধিকার পরিষদের ৩ নেতা

  © লোগো

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) এক ছাত্রীর দায়ের করা ধর্ষণ ও ধর্ষণের সহযোগিতার মামলায় বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের ৩ নেতাকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকা মহানগর হাকিম ধীমান চন্দ্র মণ্ডলের আদালত আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

আসামিরা হলেন বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সাইফুল ইসলাম, নাজমুল হাসান সোহাগ, ও সাংগঠনিক ঢাবি শাখার সহ-সভাপতি মো. নাজমুল হুদা।

এদিন দুই দিনের রিমান্ড শেষে ৩ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর লালবাগ থানার মামলায় তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলার তদন্তের স্বার্থে প্রত্যেকের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। পরে আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

গত (২০ সেপ্টেম্বর) রাতে ও্র্থই ছাত্রী লালবাগ থানায় এ মামলাটি করেন। মামলায় মোট ৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ধর্ষণে সহযোগিতাকারী হিসেবে এজাহারে ৩ নম্বর আসামি হিসেবে ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।

মামলার প্রধান আসামি করা হয়েছে, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুনকে। ধর্ষণের স্থান হিসেবে লালবাগ থানার নবাবগঞ্জ বড় মসজিদ রোডে হাসান আল মামুনের বাসার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

নুর ও মামুন ছাড়া মামলার অন্য আসামিরা হলেন, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম-আহ্বায়ক নাজমুল হাসান সোহাগ, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের যুগ্ম-আহ্বায়ক মো. সাইফুল ইসলাম, ছাত্র অধিকার পরিষদের সহ-সভাপতি মো. নাজমুল হুদা এবং ঢাবি শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ হিল বাকি।

এদিকে কোতোয়ালি থানায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই ছাত্রীর করা মামলায় তিন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। তারপর থেকে আসামিরা কারাগারে রয়েছে।


সর্বশেষ সংবাদ