ছাত্রীকে ধর্ষণের পর ‘না বলতে’ ওয়াদা করান মাদ্রাসা শিক্ষক

 মাদ্রাসা সুপার ইসমাইল হোসেন
 মাদ্রাসা সুপার ইসমাইল হোসেন  © সংগৃহীত

নাটোরের বড়াইগ্রামে ছাত্রীকে (১৩) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে তার মাদ্রাসা সুপার ইসমাইল হোসেন (৩৪) বিরুদ্ধে। এমনকি ধর্ষণের কাউকে না বলতে ওয়াদা করান তিনি। এদিকে ধর্ষণের অভিযোগে শনিবার(২৪ অক্টোবর) বিকালে তাকে আটক করে পুলিশ।

আটক ইসমাইল হোসেন বনপাড়া কালিকাপুর উম্মে হাতুন মুমিনীন মহিলা আবাসিক মাদ্রাসার সুপার। তিনি জেলার গুরুদাসপুর উপজেলার বৃ-চাপিলা গ্রামের আব্দুল লতিফ প্রামাণিকের ছেলে।

বনপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ ইন্সপেক্টর তৌহিদুল ইসলাম জানান, করোনার ছুটির আগে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি দুপুরে ইসমাইল হোসেন ওই ছাত্রীকে বেসিন পরিষ্কার করার কথা বলে নিজের ঘরে ডেকে নেন।

পরে সেখানে তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। এ সময় সুপার ওই ছাত্রীকে বিষয়টি কাউকে না জানানোর জন্য ওয়াদা করান। ইতোমধ্যে করোনার কারণে মাদ্রাসা ছুটি হয়ে গেলে মেয়েটি তার নিজ বাড়িতে চলে যায়।