যৌন হয়রানির অভিযুক্ত মাদ্রাসা অধ্যক্ষ ও বশেমুরবিপ্রবি শিক্ষকের শাস্তির দাবি
যৌন হয়রানি মহামারি আকার ধারণ করেছে। একের পর এক যৌন হয়রানি দেশ ও জাতিকে ভাবিয়ে তুলছে। সাম্প্রতিক ফেনীতে অধ্যক্ষ কর্তৃক ছাত্রী নিপীড়ন ও নির্যাতনে সমাজে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। এ প্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার এক যৌথ বিবৃতিতে ইশা ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি শেখ ফজলুল করীম মারুফ ও সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মাদ মুস্তাকিম বিল্লাহ উপর্যুক্ত তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জ্ঞাপন করেছেন।
নেতৃদ্বয় বলেন, শিক্ষক পিতৃতুল্য। মাথার তাজ ও জাতির বিবেক। শিক্ষক আগামী প্রজন্ম গড়ার কারিগর। কিন্তু শিক্ষক কর্তৃক যখন ছাত্রী হয়রানির মতো ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটে এতে আমরা ক্ষুব্ধ হই এবং এটি জাতির জন্য অশুভ সংকেত। এছাড়াও বলেন, বারংবার যৌন হয়রানির মত নিকৃষ্ট ঘটনা ঘটার পরও এর বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা আমাদের দৃষ্টিগোচর হচ্ছে না। অপরাধীরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে পার পেয়ে যাচ্ছে। এতে আগামী প্রজন্মের শিক্ষকদের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস কমছে এবং আইনের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নষ্ট হচ্ছে।
নেতৃদ্বয় গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) শিক্ষক কর্তৃক দুই ছাত্রী হয়রানির অভিযোগের বিষয় উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং ফেনীতে ছাত্রী হয়রানীর অভিযোগে অভিযুক্ত অধ্যক্ষের তদন্তপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী করেন।