জিপিএ-৫ পাওয়া শান্তার আত্মহত্যা, পরিবারে শোকের মাতম
বিয়ের ১১ দিনের মাথায় আত্মহত্যা করেছেন শান্তা খাতুন (১৮) নামে এক কলেজছাত্রী। সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতে বাবার বাড়িতে নিজ ঘরে গলায় দড়ি দিয়ে শান্তা আত্মহত্যা করেছেন বলে জানায় পরিবার।
শান্তা খাতুন মেহেরপুর সদর উপজেলার বুড়িপোতা গ্রামের বাবুল হোসেনের মেয়ে। ২০২২ সালের এসএসসি পরীক্ষায় মেহেরপুর জিনিয়াস ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়। এরপর ভর্তি হন মেহেরপুর সরকারি মহিলা কলেজে।
গত ২৭ জানুয়ারি শহরের কলেজ পাড়ার কাজী কবিরুল ইসলামের ছেলে কাজী রবিউল ইসলামের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। সোমবার রাতে শান্তা তার শাশুড়ির সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেন। এরপর মধ্যরাতে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
তবে কি কারণে তিনি আত্মহত্যা করেছেন তা কেউই বলতে পারছে না। তার মৃত্যুতে দুই পরিবারে চলছে শোকের মাতম।
মেহেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মইনুল ইসলাম বলেন, কলেজছাত্রী শান্তার আত্মহত্যার সঠিক কারণ কেউই বলতে পারছে না। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয়েছে।