বইমেলায় তরুণ নাট্যকর্মী সজলের কবিতার বই ‘মস্তিষ্কের ঘুঙুর’
অমর একুশে বইমেলা ২০২২ প্রকাশিত হয়েছে তরুণ নাট্যকর্মী সজল রহমানের প্রথম কবিতার বই “মস্তিষ্কের ঘুঙুর”। বইটি প্রকাশ করছে ঘাসফুল প্রকাশনী, প্রচ্ছদ এঁকেছেন শামীম আরেফীন। বইটি বইমেলায় ঘাসফুল প্রকাশনীর স্টল নং ৫৪৮ এ পাওয়া যাচ্ছে।
কাব্যগ্রন্থ: মস্তিষ্কের ঘুঙুর
তরুণ মনের আনন্দ বেদনাগুলো ঘুঙুরের মতো সর্বক্ষণ বেজে চলে মস্তিষ্কের কোষে কোষে। নিসর্গকথা, প্রকৃতির লীলাখেলাও যেমন উদ্বেলিত করে কবিকে, তেমনি সমাজের অসাম্য, অন্যায় আর ছলচাতুরীর যন্ত্রনায় ক্ষতবিক্ষত হন কবি। জীবনের এইসব জলছবির শাব্দিক প্রতিফলন হয়েছে কাব্যগ্রন্থের প্রতিটি কবিতায়। বইটি বইমেলায় ঘাসফুল প্রকাশনীর স্টল নং ৫৪৮ এ পাওয়া যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: ২০২৪ সাল থেকে মাধ্যমিকে থাকছে না সাইন্স-আর্টস-কমার্স বিভাগ বিভাজন
লেখালেখির পাশাপাশি সজল রহমান ঢাকা পদাতিক থিয়েটারের একজন নাট্যকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজের সাথে যুক্ত রয়েছেন।
লেখক পরিচিতি
মো. সাজেদুর রহমান সজল। সজল রহমান নামেই সমধিক পরিচিত। জন্ম: ১৯৯৪, ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জের বুজিডাঙ্গা মুন্দিয়া গ্রামে। কবি, নাট্যশিল্পী, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও সাংবাদিক। পিতা: মো. আয়নাল হোসেন, মাতা: মোছা. রহিমা খাতুন। শৈশব থেকেই লেখালেখির বাতিক। স্থানীয় পত্রিকা এবং পশ্চিমবঙ্গের পত্রিকায় তার লেখা প্রকাশিত হওয়ায় ক্রমেই লেখার বাতিক বেড়ে যেতে থাকে। তারুণ্যের অভিযাত্রায় মঞ্চনাটকে জড়িয়ে পড়েন এবং খুলনার বিয়নমনি ও ঢাকা পদাতিক নাট্যগোষ্ঠীর সাথে যুক্ত আছেন একযুগ।
আরও পড়ুন: মুসলমানদের একত্রিত করার উদ্দেশ্যে তৈরি হয়েছিল যে রেলপথ
কর্মরত আছেন একটি বেসরকারী সংস্থায়। কিন্তু সুযোগ পেলেই ছুটে যান প্রিয় স্বদেশের সবুজ পাহাড় আর জঙ্গলে। লাল সবুজের পতাকা নিয়ে হাতে আর মাথায় দেশীয় গামছা বেঁধে কাধে ক্যামেরা নিয়ে তিনি ঘুরে বেড়ান বাংলাদেশ ও ভারতের পথ প্রান্তরে আর ফ্রেমবন্ধী করে মুর্হুতকে। তার দেখা প্রান্তিক মানুষের জীবনকে তিনি বেঁধে রাখতে চান প্রিয় শব্দগুচ্ছের লালিমায়।