গুজব প্রতিরোধে ডিসেমিনেশন কর্মশালা: অভিজ্ঞতা ও প্রত্যাশা অনুষ্ঠিত

‘ডিসেমিনেশন কর্মশালা: অভিজ্ঞতা ও প্রত্যাশা’
‘ডিসেমিনেশন কর্মশালা: অভিজ্ঞতা ও প্রত্যাশা’  © সংগৃহীত

নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের অর্থায়নে এবং সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর মিডিয়া ইন ডেভেলপমেন্ট (সাকমিড) এর আয়োজনে ‌‘ডিসেমিনেশন কর্মশালা: অভিজ্ঞতা ও প্রত্যাশা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ঢাকার আগারগাঁওস্থ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সেমিনার কক্ষে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। 

কর্মশালায় সাকমিডের নির্বাহী পরিচালক ও প্রোগ্রাম ম্যানেজার সৈয়দ কামরুল হাসান স্বাগত বক্তব্য রাখেন। প্রকল্পের কর্মসূচি ও অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন সাকমিডের প্রোগ্রাম অফিসার ইয়াসিন আহমেদ। এসময় তিনি একটি ভিজ্যুয়াল প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন। মূল বক্তা হিসেবে ছিলেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি'র মিডিয়া স্টাডিজ ও জার্নালিজম বিভাগের চেয়ারম্যান ও সহযোগী অধ্যাপক এবং সাকমিডের কনসালটেন্ট ড. শেখ শফিউল ইসলাম।  এসময় তিনি প্রকল্পের এন্ড-লাইন ফলাফল অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরেন।

ফলাফলে দেখা যায় অক্টোবর ২০২৩ প্রকল্প শুরুর সময়ে ঢাকা, ময়মনসিংহ ও ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া জেলার জনগণের পুর্বে গুজব সম্পর্কে খুব সীমিত ধারণা থাকলেও বর্তমানে প্রকল্প বাস্তবায়নের শেষে তা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। এমন প্রকল্প ১ বছরে শেষ না হয়ে ৫ থেকে ১০ বছর চলমান থাকা প্রয়োজন বলেন একাধিক অংশগ্রহণকারী।

কর্মশালায় শিক্ষক, সাংবাদিক, উন্নয়নকর্মী, শিক্ষার্থী, ধর্মীয় নেতা, ট্রান্সজেন্ডারসহ বিভিন্ন পেশা, ধর্ম, লিঙ্গ ও বয়সী প্রায় ২৫ জন ব্যক্তিবর্গ অংশগ্রহণ করেন। কর্মশালার শেষপর্বে একটি মুক্ত আলোচনার আয়োজন করা হয়। অংশগ্রহণকারীরা প্রকল্পজুড়ে তাদের অভিজ্ঞতা, প্রত্যাশা ও মতামত তুলে ধরেন। 

দ্যা নেদারল্যান্ডস এম্বাসি’র অর্থায়নে ‘কমবাটিং মিস এন্ড ডিসইনফরমেশন স্পার্কড বাই ডিজিটাল এন্ড সোশাল মিডিয়া ইন বাংলাদেশ’ প্রকল্পের অধীনে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অক্টোবর ২০২৩-সেপ্টেম্বর, ২০২৪ মেয়াদি এই প্রকল্পটি সাকমিড সফলভাবে বাস্তবায়ন করেছে।


সর্বশেষ সংবাদ